এই তিন আইনের বলে কেন্দ্রীয় সরকার ফসলের ন্যুনতম সহায়ক মূল্য তুলে দিতে চাইছে বলেও চাষিদের আশঙ্কা। যে ন্যূনতম সহায়ক মূল্য ফসলের দামের একটা মান ঠিক করে দেয় এবং বাজার মূল্য তার আশেপাশেই ঘোরাফেরা করে যদি সরকার চাষিদের কাছ থেকে সরাসরি ফসল কেনে বেশি বেশি। পঞ্জাব ও হরিয়ানার চাষিরা এই তিনটি আইনের বিরুদ্ধে লাগাতার লড়াই করছে রাস্তায় নেমে।
আর নয়, পুরনো জায়গা থেকে কেউ কাজের খবর দিলেই পা তুলে দেবে তারা
করোনা কতটা ভয়াবহ, এরা বুঝতে চায় না! শুধু চায় খেয়ে পড়ে বাঁচতে। অভাবী সংসারের চাকাটাকে সচল রাখতে তাই মুখিয়ে থাকে কাজের জন্য। গ্রামে কোন কাজ নেই। কৃষকরা কাজ হারিয়েছে চাষের জমি কমে যাবার জন্য। লকডাউন তাঁতিদের কর্মচ্যুত করেছে। রাজমিস্ত্রী জোগাড়েরা ঘরে বসা। ঘর করে পয়সা খরচ করার সাহস হারিয়েছে গ্রামীণ নিম্নবিত্ত বা নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষরা। তাই আর নয়, কাজের পুরনো জায়গা থেকে কেউ কাজের খবর দিলেই পা তুলে দেবে তারা। ভয় একটুও হবে না করোনার জন্য। আখের আলি বলে, “এমনিতেই তো না খেয়ে মরছি, করোনা আর কী করবে?” তাই তারা আবার অনেকে মিলে ভিন রাজ্যে যাবার জন্য প্রস্তুতি শুরু করে দেয়। আমিনের নেতৃত্বে প্রায় ৪০জন শ্রমিক ১লক্ষ ৪০হাজার টাকা দিয়ে বাস ভাড়া করে হায়দ্রাবাদের উদ্দেশ্যে বেড়িয়ে পরে গত ১৯ তারিখে।
এবার ফুলিয়ায় বিষমুক্ত খাদ্যবাজার। শুরুর দিনে দরদাম কেমন
ধানচাষী বিপুল বিশ্বাস জানালেন, গতবছর এক বিঘা জমিতে কালোজিরা ধান চাষ করেছিলেন। কিন্তু খুব কিছু লাভ করতে পারেননি। জৈব সার দিয়ে এই ধান চাষ করতে খোল, কেঁচো সার ও নিমতেল ব্যবহার করা হয়েছে, ৬৫ টাকা কিলো দরে চাল বিক্রি করতে হচ্ছে। এবছর আর এই ধান চাষ করেনি। ছোট ছোট চাষীরা এদিনের খাদ্যবাজারে উপস্থিত হয়ে নিজেদের ভিতরে উৎপাদন নিয়ে কথাবার্তা বলছিলেন। সেই কথাবার্তায় চাহিদা ও যোগান নিয়ে কথাবার্তায় উদ্বেগ শোনা গেল।
দু’হাজার বিঘা মাঠ ও বিলের সম্বল নিয়েও কুড়ি বছরে বদলে গেল বাগদিয়ার গ্রামীণ অর্থনীতি
বাবর আলী। বাগদিয়া, শান্তিপুর। ২৮ জুলাই, ২০২০।# “আর ভাল্লাগছে না! ব’সে ব’সে আর দিন কাটছে না। কাজ-কাম নেই, পকোট ফাঁকা। কন্টোলের ওই ক-কেজি চাল তো পিরায় ফুইরে গেল।(কিছুক্ষণ চুপচাপ থেকে আবার বলতে শুরু করলো)শালা আগেই ভালো ছিলাম রে ভাই। এরাম ঝম ঝম বৃষ্টির মদ্যে মাথায় বিচের আঁটি নিয়ে এভুঁই ও ভুঁই ক’রে ছুটে বেইরিছি। সন্ধেবেলা গেরস্থর […]
একশ দিনের কাজ না পেয়ে ভিন দেশ ফেরৎ যুবকরা হতাশ
শমিত। শান্তিপুর। ১৮ জুলাই, ২০২০। # এতদ্বারা সমস্ত পরিযায়ী শ্রমিকদের উদ্দেশ্যে জানানো যাচ্ছে যে, পরিযায়ী শ্রমিকরা একশ দিনের কাজ করতে ইচ্ছুক হলে পরিবারের জব কার্ড নিয়ে ৪-ক ফর্মে নিজ নিজ গ্রাম পঞ্চায়েতে যোগাযোগ করুন। এ প্রসঙ্গে আরো উল্লেখ্য, যদি পরিযায়ী শ্রমিক পরিবারের জব কার্ড না থাকে তাহলে জব কার্ডের জন্য নিজ নিজ পঞ্চায়েতে যোগাযোগ করুন। […]
- « Previous Page
- 1
- 2
- 3
- 4
- 5
- …
- 26
- Next Page »
সাম্প্রতিক মন্তব্য