জিতেন নন্দী। রবীন্দ্রনগর। ২৬ জুলাই, ২০২০। অনেকদিন পরে পরে ডাকটা শুনতে পাই ঘর থেকে : চাক্কু ধারওয়ালা, ছুরি-কাঁচি ধারওয়ালা। মাথায় কাপড়ের টুপি আর মুখে একটা সাদা রুমাল বেঁধে সাইকেলে চেপে এসে গেছেন মহ. সেলিম। লকডাউনের মধ্যেও দু-দুবার এসে ঘুরে গেছেন। আমাদের বঁটির ধার কিছুদিন বাদে বাদেই কেন জানি না পড়ে যায়। অগত্যা সেলিমভাইয়ের শরণাপন্ন হতে হয়। মেটিয়াবুরুজের সিমপুকুর লেনে ওঁর বাড়ি। ওখান […]
ভোটের রিপোর্টে যা যা যাবে না
করুণ গোবেচারা একটা হাবভাব করে প্রথম বাড়িতে যাই। তারপর ইলেকশন অফিস ও সরকারের কথা বলতেই লোকজন ঘিরে ধরল। জল খাওয়াল, পাখার তলায় বসতে দিল। শুরু হল বাড়ি বাড়ি ঘোরার পালা।
দমদম স্টেশনে একটি বাচ্চার জন্মের পর …
ভিড়ের মধ্যে থেকে কে একজন পুরনো চাদর নিয়ে এল। মহিলাটি সেটি দিয়ে ভালো করে বাচ্চাটাকে ঢেকে দিল। জিআরপি মেয়েটি বললেন, ‘ওর নাকটা যেন খোলা থাকে। না হলে শ্বাস নিতে পারবে না।’ অদূরে একজন ভিক্ষাজীবী বৃদ্ধ শুয়ে ছিলেন। উঠে বসলেন তিনি। তার শোয়ার প্লাস্টিকটা এগিয়ে দিয়ে বললেন, ‘ওকে দিন’। একজন প্লাস্টিকটা এগিয়ে দিল।
বর্ষার স্মৃতি : ‘মঙ্গলকে ওর মা-বাবার কোলে ফিরিয়ে দিয়ে আমি পরম তৃপ্তি পেয়েছিলাম’
মঙ্গলের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে এখনো আমার ফোনে যোগাযোগ আছে। ওরা আমাকে কুটুম পাতিয়েছে। বারবার যেতে বলে ওনাদের বাড়ি। জিআরপি-র ব্যবহারে প্রথমে আমি নিজেকে দুষছিলাম, কেন যে এই বাঁশটা নিতে গেলাম সাধ করে। এখন চরম একটা তৃপ্তি হয়।
ট্রেন এর সংলাপ : সমস্তীপুরের পান দোকানি রাজেশের জীবনের টুকরো কথা
হাতে এখন টাকা নেই , তাহলে সে নিজের মতো করে একটা জায়গা খুঁজে নিতে পারত. সেরকম হলেই রাজেশ সমস্তিপুরেই একটা মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজবে. দেড় হাজার টাকা থাকা আর দেড় হাজার খাওয়া. তাহলে আরেকটু সকাল সকাল দোকানটা খোলা যায়.
- « Previous Page
- 1
- 2
- 3
- 4
- 5
- 6
- …
- 16
- Next Page »
সাম্প্রতিক মন্তব্য