চাষি আর বীজ জমিয়ে রাখেনা। দোকানে যায় বীজ কিনতে। সেখানে অনেক ফলন, অনেক লাভের হাতছানি। সেই বীজের চরিত্রের হদিস জানা নেই কৃষকের। বীজ কোম্পানি, সার কোম্পানি, কীটনাশক কোম্পানির মাতব্বরির খপ্পরে পড়ে জগদ্দলের ওজন বাড়ে চাষির ঘাড়ে। এবারে বাজারে আলুর দাম উঠেছিল কেজি প্রতি চল্লিশ পঞ্চাশ। অথচ চাষি পায় পাঁচ বা ছয় টাকা। জানা গেল এই সব। চাষির ছেলে কেন চাষি হতে চায় না, তার হিসেব নিকেশ খুঁটিনাটি।
এবার ফুলিয়ায় বিষমুক্ত খাদ্যবাজার। শুরুর দিনে দরদাম কেমন
ধানচাষী বিপুল বিশ্বাস জানালেন, গতবছর এক বিঘা জমিতে কালোজিরা ধান চাষ করেছিলেন। কিন্তু খুব কিছু লাভ করতে পারেননি। জৈব সার দিয়ে এই ধান চাষ করতে খোল, কেঁচো সার ও নিমতেল ব্যবহার করা হয়েছে, ৬৫ টাকা কিলো দরে চাল বিক্রি করতে হচ্ছে। এবছর আর এই ধান চাষ করেনি। ছোট ছোট চাষীরা এদিনের খাদ্যবাজারে উপস্থিত হয়ে নিজেদের ভিতরে উৎপাদন নিয়ে কথাবার্তা বলছিলেন। সেই কথাবার্তায় চাহিদা ও যোগান নিয়ে কথাবার্তায় উদ্বেগ শোনা গেল।
মহারাষ্ট্রে ‘বনবাড়ি’-তে বন উৎসব
প্রাকৃতিক চাষি ভাস্কর সাভে চলে গেলেন
বীজ-উৎসব পরিক্রমা (দুই) : জৈব চাষের প্রণালী
১৫ মে, অমিতা নন্দী# আমাদের গ্রুপে উপস্থিত ৩৫-৪০ জনের মধ্যে আমাদের মতো চার-পাঁচজন ছাড়া আর সবাই চাষি, বেশিরভাগই ছোটো চাষি, মহিলা চাষি ছিলেন ১০-১২ জন। আমাদের গ্রুপের কো-অর্ডিনেটর অনুপম পাল জানালেন, আজকের আলোচনার শেষে দ্বিতীয়ার্ধে উপস্থিত হবেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কৃষিমন্ত্রী। তাঁর কাছে আলোচনার নির্যাস উপস্থাপিত করা হবে। জৈবচাষে সরকারের পক্ষ থেকে যাতে উৎসাহ দেওয়া হয় […]
- 1
- 2
- 3
- 4
- Next Page »
সাম্প্রতিক মন্তব্য