একটি নাট্যদলের তরফে এসেছিলেন কয়েকজন, সাথে হয়ে যাওয়া নাট্যমেলার বাতিল বিরাট একটা ফ্লেক্স। তার উল্টোদিকের সাদা অংশে কয়েকজন মিলে ছিয়াত্তর দিন ব্যাপী দিল্লির আন্দোলনে শহীদদের নাম লিখছিলেন। অবশ্যই সেই তালিকা পূর্ণাঙ্গ নয়। কারণ সংখ্যাটা আজ অবধি ২০৬!
‘গান গাইবি না, খাবারও পাবি না’// ফ্রান্সের মেনিল আমেলো’র ডিটেনশন ক্যাম্প থেকে অভিবাসীদের এজাহার
পুলিশ এসে বিড়বিড় করছিল, দমকলে ফোন করা, না? ঠিক আছে, দেখা যাক। তারপর সোজাসুজি আমাকেই প্রশ্ন, ‘তুই তো সবার থেকে একটু ভালোই ফরাসী জানিস। তুইই করেছিলি ফোনটা, না?’ আমি বললাম, ‘মোটেই না। মেয়েটা নিজেই করেছিল। ওর শরীরের মধ্যে কী হচ্ছে আমি বুঝব কী করে?’ একটা মেয়ে পুলিশ তেড়ে এল। এক চড় কষাতে। আমি চুপ করে যাই। ঘরে ঢুকে পড়ি। ‘-বেশ। কোভিড পরীক্ষা না করালে তিন মাস জেলে থাক’। ভোর চারটের দিকে ওরা ফের আমার ঘরে ঢোকে। দরজা যেহেতু ভাঙা, জানিয়ে ঢোকার প্রশ্নই নেই। আমি ধড়ফড় করে জেগে উঠি বিছানায়। ইতিমধ্যে ওখানে তখন…
জাতীয় পতাকা নামিয়ে দিয়েছে লালকেল্লা থেকে, আপনি দেখেছেন?
জাতীয় পতাকা নামিয়ে একটা গেরুয়া না কী রঙের পতাকা তুলে দিল লালকেল্লায়। কী চলছে এসব? দিল্লি পুলিশ কি লালকেল্লাকে প্রটেক্ট করতে পারছে না। এরপর তো এখানে পাকিস্তানের পতাকা লাগিয়ে দেবে!’
বুঝলাম, আমার বা আমাদের উদ্দেশ্যেই এই কথাগুলো। কাছে এগিয়ে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম, ‘জাতীয় পতাকা নামিয়ে দিয়েছে লালকেল্লা থেকে, আপনি দেখেছেন?’
— ‘হ্যাঁ স্টার আনন্দ-এ দেখেছি। সব চ্যানেলেই দেখাচ্ছে।’
— ‘তাই নাকি? আমি তো সবে এনডি টিভি লাইভ দেখে এলাম। লালকেল্লার মাথায় তো জাতীয় পতাকা উড়ছে দেখলাম। হ্যাঁ সামনের দিকে একটা পোস্টে কৃষক আন্দোলনের একটা পতাকা উঠিয়েছে বটে। কিন্তু জাতীয় পতাকা নামিয়ে দিয়েছে, এমন তো দেখলাম না।’
কথা আর বেশি এগোলো না। তবে দুজনে মোবাইল নাম্বার দেওয়া-নেওয়া করলাম। ঠিক হল, আবার দুজনেই ভালো করে টিভিতে দেখে মোবাইলে কথা বলব।
যোগ্যতা না বাছাই পদ্ধতি – চাকরি পাওয়ার শর্তটা কী?
সুতপার দাবী, যদি এতো খেটে পরীক্ষা দিয়ে শেষমেশ এমন কঠিন নিয়মের জালে আটকে পড়তে হয় তাহলে এই নিয়মের কাজটি আগে ঘটিয়ে পরে পরীক্ষার ব্যাপারটি ঘটালে ভালো হয় না? একটা কাজ সুষ্ঠুভাবে করার জন্যে যদি দেহের মাপজোক, বোধবুদ্ধির থেকে বেশি দরকারি হয়, তাহলে সেই দৈহিক সক্ষমতার হিসেব-নিকেশ আগে করলেই হয়। তাহলে অন্তত তাদের পরীক্ষা দেওয়ার চাপটা কমে যায়।
পদযাত্রায় জুড়ে গেল বারাকপুর থেকে জোড়াসাঁকো
পদযাত্রীদের পাশে এগিয়ে এলেন কয়েকজন পথচারী। একজন এসে কিছু কথাও বললেন। তারপর পদযাত্রীদের সঙ্গে কয়েকজন হাঁটতে শুরু করলেন। কিছু দূর হেঁটে ফিরে গেলেন। এঁরা সকলেই ছিলেন শিখ সমাজের মানুষ।
- « Previous Page
- 1
- 2
- 3
- 4
- 5
- …
- 283
- Next Page »
সাম্প্রতিক মন্তব্য