নতুন বড়ো ড্যামের জন্য জমি অধিগ্রহণ করা হচ্ছে। মনপাদের জমির ওপর এক ধরনের সমাজগত অধিকার আছে, অন্য কোনো জাতের মানুষ সেই জমি কেনাবেচা করতে পারে না। এই পাহাড়ি জেলার অর্ধেক জমি মিলিটারি আর সরকারি প্রশাসনের জন্য চলে গেছে। ফলে মনপা এবং স্থানীয়দের মধ্যে একটা বিপন্নতা বোধ বেড়ে উঠেছে।
পাহাড় নদী ধ্বংস করে তাওয়াং-এ মেগা জলবিদ্যুৎ প্রকল্প বিরোধী আন্দোলনের অবিসংবাদী নেতা গিয়াৎসো আটক, ছাড়াতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে মৃত দুই, পরে জামিন
গত ৭ এপ্রিল ন্যাশনাল গ্রীন ট্রাইবুনাল (পরিবেশ বিষয়ক ভারতের সর্বোচ্চ আদালত) জেমিথাং-এর নিয়ামজাং ছু বৃহৎ জলবিদ্যুৎ প্রকল্প (৭৮০ মেগাওয়াটের)-র পরিবেশগত ছাড়পত্র বাতিল করে দেয়। এনজিটি-তে এই আবেদন করেছিল লোবসাং গিয়াৎসোর নেতৃত্বাধীন ‘মন এলাকা বাঁচাও ফাউন্ডেশন’। পাহাড়ি নদীগুলোতে বাঁধ দিয়ে ধ্বংস করে বৃহৎ জলবিদ্যুৎ প্রকল্প বানানোর কর্পোরেট ও কেন্দ্রীয় সরকারী পরিকল্পনার ওপর এটা বড়ো আঘাত।
তপ্ত কলকাতা : মিন্টো পার্ক দুপুরবেলা বন্ধ থাকছে কেন?
পার্কটিতে সকাল সন্ধ্যে উঁচুক্লাসের অবাঙালি ও বাঙালিরা গাড়ি বাগিয়ে এসে হাঁটে পার্কের মধ্যে। দৌড়য়। ভালো। কিন্তু কলকাতায় যারা এই গ্রীষ্মের ভরদুপুরে রাস্তায় হাঁটে কাজকর্মের তালে, তাদেরও কি অধিকার নেই এইখানে পার্কটায় একটু জিরিয়ে নেবার?
শহরের রাস্তার ফুটপাথ কেটে ছোটো করা এক অমানবিক কাজ
এখন এপথে দু-জন পাশাপাশি কথা বলতে বলতে চলা যায় না। বুলেভার্ডগুলো ধ্বংস করা হয়েছে। মৌলালির মোড় থেকে সিআইটি রোড ধরে পার্ক সার্কাস পর্যন্ত বুলেভার্ডের কথা মনে পড়ে। এখন গাছের বদলে দাঁড়িয়ে থাকে ধোঁয়া ধুলি ছড়ানো গাড়ির সারি।
ভয় আর লোভের সাঁড়াশির মাঝে দাঁড়িয়ে নিয়ামগিরির ডোঙরিয়ারা
ডোঙরিয়াদের নবীন প্রজন্মের জিলু আর বারি মাঝি অবশ্য জোর গলায় বললেন, ‘রক্ত ঝরাবো, তবু আমাদের বন ছাড়বো না। যদি সুপ্রিম কোর্টও সরকারের পক্ষে সায় দেয়, তবুও আমরা জঙ্গল ছেড়ে যাব না।’
- « Previous Page
- 1
- 2
- 3
- 4
- 5
- 6
- …
- 29
- Next Page »
সাম্প্রতিক মন্তব্য