বাবর আলী। বাগদিয়া, শান্তিপুর। ২৮ জুলাই, ২০২০।# “আর ভাল্লাগছে না! ব’সে ব’সে আর দিন কাটছে না। কাজ-কাম নেই, পকোট ফাঁকা। কন্টোলের ওই ক-কেজি চাল তো পিরায় ফুইরে গেল।(কিছুক্ষণ চুপচাপ থেকে আবার বলতে শুরু করলো)শালা আগেই ভালো ছিলাম রে ভাই। এরাম ঝম ঝম বৃষ্টির মদ্যে মাথায় বিচের আঁটি নিয়ে এভুঁই ও ভুঁই ক’রে ছুটে বেইরিছি। সন্ধেবেলা গেরস্থর […]
একশ দিনের কাজ না পেয়ে ভিন দেশ ফেরৎ যুবকরা হতাশ
শমিত। শান্তিপুর। ১৮ জুলাই, ২০২০। # এতদ্বারা সমস্ত পরিযায়ী শ্রমিকদের উদ্দেশ্যে জানানো যাচ্ছে যে, পরিযায়ী শ্রমিকরা একশ দিনের কাজ করতে ইচ্ছুক হলে পরিবারের জব কার্ড নিয়ে ৪-ক ফর্মে নিজ নিজ গ্রাম পঞ্চায়েতে যোগাযোগ করুন। এ প্রসঙ্গে আরো উল্লেখ্য, যদি পরিযায়ী শ্রমিক পরিবারের জব কার্ড না থাকে তাহলে জব কার্ডের জন্য নিজ নিজ পঞ্চায়েতে যোগাযোগ করুন। […]
শান্তিপুরে চাষীদের সাথে কথাবার্তা : যা বোঝা গেল চাষে চাষীর লাভ প্রায় নেই
শমিত। শান্তিপুর। ১২ জুলাই ২০২০।# মধ্যদুপুরে যখন বাথনা কদমপুর গ্রামের চাষী পরেশ মন্ডলের সঙ্গে দেখা করতে যাই, দেখা গেল পরেশ তার বাড়ির মাটির উঠানে নতুন তেরপলের ওপর তিল মাড়াইয়ে ব্যস্ত। এবছর পরেশ ১০ কাঠা জমিতে তিল চাষ করেছিলেন গায়ে গতরে খেটে। ঠিকঠাক তিল পাওয়া গেলে দেড় কুইন্টাল তিল পাওয়ার কথা। এবছর মেরেকেটে ৩০-৩৫ কেজি তিল […]
গরমের বলি : টানা এগারো দিন ধান কাটা ঝাড়া, মাঠেই পড়ে রইল জনখাটা স্বরূপ
এবার জন খাটতে গেল কুমারিয়ার মাঠে। আমাদের বাড়ি থেকে খুব বেশি দূরে নয়। দিনে ধান কাটা — রাতে ধান ঝাড়া। এমনিতে আড়াইশো টাকা রোজ। এটা ডবল রোজের কাজ। গরম পড়েছিল খুব। টানা ন’দিন কাজ করার পর অনেকেই কাজ করতে পারেনি। ছেড়ে চলে গেছিল। আমার ছেলে দশ দিন কাজ করার পরে এগারো দিনের দিনেও কাজে গেল। কিন্তু সন্ধেয় বাড়ি ফিরল না। রাতে মাঠে খোঁজাখুঁজি করে পাইনি। সকালে একজন দেখতে পেয়ে খবর দিতে, গিয়ে দেখি ছেলে আমার হাত দুটো ছড়িয়ে চিতিয়ে মাঠে পড়ে আছে। চোখ আর কান দিয়ে রক্ত গড়াচ্ছে।
আদিবাসী কুড়মি সমাজের তিন জেলায় একদিনের অনশন
দাবিগুলি হল
১| কুড়মি জাতিকে পুনরায় এস টি তালিকাভুক্ত
২| কুড়মালি ভাষা কে অষ্টম তপশিল অন্তর্ভুক্ত।
৩| প্রাথমিক স্তর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে পঠন ও পাঠন
৪| কুড়মালি সংস্কৃতিকে বেতার ও দুরদর্শনে সম্প্রচার
- « Previous Page
- 1
- 2
- 3
- 4
- 5
- 6
- …
- 26
- Next Page »
সাম্প্রতিক মন্তব্য