আমরা যারা সাধারণ শিক্ষা-বঞ্ছিত মানুষদের বোঝাই – সাপে কামড়ানো রোগীদের ওঝা-গুণিন-পীর-ফকির-মনসার থানে নয় যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নিয়ে চলুন, তাদেরও উপলব্ধি করার সময় এসেছে – এতেই দায়িত্ব শেষ হয় না।
আনন্দবাজারের ‘শিকার’ তমোঘ্নর চিঠিতে মানেসর মারুতি কারখানায় ঠিকা শ্রমিক আন্দোলনের খবর
“মারুতি কারখানায় শ্রমিক বিক্ষোভ মাথাচাড়া দেওয়ায় খুশিরাম এবং জিতেন্দরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ভাবতে ভালো লাগে, কিছু হতে না হতেই পুলিশ লেলিয়ে দেওয়া মারুতি কর্তৃপক্ষ আসলে কিন্তু ভিতরে ভিতরে ভয় পায়। মুখে যাই বলুক, দু-হাজার বারো তারা ভোলেনি।”
নদীই সব খায়া ফ্যালাইসে
সাদ্দাম হোসেন, মশালডাঙ্গা(সাবেক ছিটমহল), কোচবিহার, ১৬ই সেপ্টেম্বর ২০১৫# প্রতিবছর সিঙ্গিমারি নদী পাড়ের উর্ব্বর ধানের জমিতে কৃষকেরা ধানের চারাগাছ রোপন করলেও পাকা ধান ঘরে তুলতে পারেন না। বর্ষা এলেই সর্বগ্রাসী সিঙ্গিমারি থাবা বসায় বত্রিগাছে। বছরের পর বছর নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে চাষের জমি। সবকিছু হারিয়ে সর্বহারা হচ্ছেন সাবেক ছিটমহল বত্রিগাছের মানুষ। দেশভাগের পর জন্ম নেওয়া ছিটমহল বত্রিগাছের […]
এখন তো ছিটের ছেলে মেয়েদের বিয়ের সম্বন্ধও আসছে
জয়নাল আবেদিন, মশালডাঙ্গা, কোচবিহার, ১৫ই সেপ্টেম্বর ২০১৫# কেনাকাটা আর পড়াশোনা এই ধরনের জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ছিটবাসীদের বাইরের জগতের সাথে যোগাযোগ প্রায় ছিল না বললেই চলে। ভারতের ভেতরে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় গুচ্ছতম ছিট মশালডাঙ্গা। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় মধ্য মশালডাঙ্গা যার আয়তন ১৩৭ একর, আর জনসংখ্যা ৪৫৭ জন। আর এই ছিটমহল থেকেই শুরু হয় দীঁপক সেনগুপ্তের […]
পূর্বতন ছিটমহল থেকে ১০৬ বছরের আজগর আলির কথা : ‘তাঁকে ১০০০টাকা দিয়ে আমার ছেলের বাবা দেখানো হয়েছিল’
আজগর আলির কথা শুনে লিখেছেন -জয়নাল আবেদিন, মশালডাঙ্গা, কোচবিহার# আমার বয়েস ১০৬ বছর। কিন্তু কোনও প্রমানপত্র নেই। কারন আমি কোনও দেশের নাগরিকই ছিলাম না। ছিটমহলে থাকতাম। গ্রামের নাম মধ্য মশালডাঙ্গা। এই গ্রামের বাইরে আমি কোঠাও যাইনি। লম্বা জীবনটা এখানেই কাটালাম। আমার ছেলের নাম আবু বকর সিদ্দিক। সে মাধ্যমিক পাস। তার স্কুলের নাম সার্টিফিকেটে লেখা আছে। […]
- « Previous Page
- 1
- …
- 4
- 5
- 6
- 7
- 8
- …
- 51
- Next Page »
সাম্প্রতিক মন্তব্য