স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং-এর হস্তক্ষেপে পুলিশ আমাদের হোস্টেল এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে রেইড করে। তারা জেএনইউএসইউ এর সভাপতিকে তুলে নিয়ে যায় কোনো প্রমাণ ছাড়াই, এবং কোর্ট তাকে তিনদিনের পুলিশি হেফাজত দেয়। সে স্লোগানগুলো দেয়নি।
“আমাদের দশ গ্রাম বিষ আর দড়ি দিন, ঝুলে পড়ি” — ঠিক একমাস আগে উপাচার্যকে লিখেছিল রহিত
তিনি ইচ্ছে করে একমাস ধরে চুপচাপ ছিলেন। কারণ এই দলিত গবেষকদের সঙ্গে নেমে এসে কথা বলতে তার বাধছিল। দলিত শিক্ষকরা আমাদের নিজেরাই এসে বলেছেন, ওই উপাচার্য একজন জাতকুলীন — ওঁর মাথায় সেই ঔদ্ধত্যটা গেঁড়ে বসে আছে। ও তোমাদের সঙ্গে এসে কথা বলবে না।
“আমি চলে গেলে তার জন্য আমার বন্ধু বা শত্রুদের বিব্রত কোরো না” – আত্মঘাতী গবেষক রহিত ভেমুলার শেষ চিঠি
“মানুষের মূল্য হয়ে দাঁড়িয়েছে তার আপাত সত্ত্বায় এবং আশু সম্ভবনায়। একটা ভোটে। একটা সংখ্যায়। একটা জিনিসে। কখনোই তাকে একটা মন হিসেবে নেওয়া হয় না। নক্ষত্রের কণা দিয়ে গড়া এক মহান সৃষ্টি বলে নেওয়া হয় না। প্রতিটি ক্ষেত্রে, কি পড়াশুনা, কি রাস্তাঘাট, কি রাজনীতি, কি বাঁচা-মরায়।”
অনিশ্চিত ভবিষ্যতের আশঙ্কায় সাবেক ছিটমহলের শিক্ষার্থীরা
জয়নাল আবেদিন, মশালডাঙ্গা(সাবেক ছিটমহল), কোচবিহার ১২ই জানুয়ারী,২০১৬# ২০১৫ সালের ৩১শে জুলাই এর আগে চিত্রটা ছিল একরকম। ভারতের ভেতরে থাকা ৫১টি বাংলাদেশি ছিটের বাসিন্দারা শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের মত মৌলিক অধিকার থেকে সরকারিভাবে বঞ্চিত ছিলেন। ছিটমহলবাসী হওয়ার কারণে তাঁদের কোনও ধরনের সরকারি পরিচয়পত্র না থাকায় নিজের ঠিকানা, নিজের বাবা-মায়ের পরিচয়ে স্কুলে বা কলেজে ভর্তি হতে পারতেন না। […]
লখনৌ আইন বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্ধ্যেরাতে হোস্টেলের গেট বন্ধ করার ফরমানের বিরুদ্ধে ছাত্রীরা আন্দোলনে
গত তিনমাসে আমাদের ক্যাম্পাসে অসংখ্য সিকিউরিটি ক্যামেরা বসানো হয়েছে, প্রতি ২০ মিটার অন্তর, ক্যাম্পাস রক্ষীর সংখ্যা বাড়িয়ে দ্বিগুণ করা হয়েছে। তা সত্বেও ‘নিরাপত্তা’র অজুহাতে নিজেদের হস্টেলেই বন্দি করে রাখা হয়েছে আমাদের যা আদতে নীতিপুলিশি। অন্যদিকে ছেলেরা ক্যাম্পাসের ভেতরে ও বাইরে অবাধ যাতায়াত করে সারারাত, রাত ৩টেয় বেরোলেও কোন অসুবিধে নেই।
- « Previous Page
- 1
- …
- 3
- 4
- 5
- 6
- 7
- …
- 51
- Next Page »
সাম্প্রতিক মন্তব্য