ঈশ্বরবিশ্বাসকে পাথেয় করে মানুষকে সর্বস্বান্ত করলেও গ্রামবাসীরা পবন পোড়েলের বিরুদ্ধে সরাসরি সংঘাতে লিপ্ত হননি। বরং মানুষের চেতনাকে সমৃদ্ধ করে অন্ধবিশ্বাসের বিরুদ্ধে একজোট হতে সংকল্প করে।
নেপালে রক্সৌল-বীরগঞ্জ সীমান্তে অবরোধ হটাতে পুলিশের গুলিতে এক নিরীহ ভারতীয় যুবক হত, কার্ফু জারি, জনতার নাভিশ্বাস
তরাইএ প্রয়োজন না হলে কেউ বাড়ি থেকে বের হচ্ছেন না। গাড়িভাড়া দ্বিগুণ হয়েছে। তেল গ্যাস সহ সবকিছুর কালোবাজারি চলছে। স্থানীয় পরিবহনে ঘোড়ায় টানা টাঙ্গার গুরূত্ব ফিরছে, ইলেক্ট্রনিক রিকশাও চলছে। কারখানাগুলো কাঁচামালের অভাবে বন্ধ। মানুষের জীবিকা অনিশ্চিত।
লঞ্চবাহনে সুন্দরবনে
আমরা শহুরে মানুষজন হরিণ দেখে যেভাবে চেঁচিয়ে উঠেছিলাম বাঘ দেখলে কি করতাম? এতবড় লঞ্চ ও তার আওয়াজে বাঘ তো পালিয়ে বাঁচবে। তেলের বদলে যদি সোলার সিস্টেম করা যেত আর লঞ্চগুলোর রঙ যদি জঙ্গলের উপযোগী করা যেত ?
নেপালে মধেসী জনজাগরণ, তরাই-এ বনধ্-অবরোধ দুই মাস অতিক্রান্ত
নয়া সংবিধানের খসড়া নিয়েই মধেসী বা তরাই অঞ্চলের জনগনের আপত্তি ছিল। দুটি দাবি লোকমুখে ফিরছে। এক, তরাই এর যে সব এলাকা নয়া প্রাদেশিক বিন্যাস অনুযায়ী পাহাড়িরা নিজ অধিকারে রেখেছে তাকে ফিরিয়ে দিতে হবে। চাই নতুন ‘মধেস প্রদেশ’। দুই, নতুন বিধানে, মধেসী পুরুষ ভারতীয় মেয়ে বিয়ে করলে নতুন প্রজন্মকে দ্বিতীয় শ্রেনীর নাগরিক হয়ে থাকতে হবে। এর বিরোধ।
সাম্প্রতিক মন্তব্য