করোনাকালে কাজ হারিয়েছেন প্রায় ১৪ কোটি মানুষ। কদিন আগে ৭৪ তম স্বাধীনতা দিবসে প্রধানমন্ত্রী আবারও ‘আত্মনির্ভর ভারত’ গড়ার ডাক দিয়েছেন লালকেল্লার ভাষণে। অথচ দেশের কর্মসংস্থানের হাল তথৈবচ। শান্তিপুর ব্লকের ‘প্রযুক্তি ও কর্মসংস্থান দপ্তর’এ বেলা ১২ টার সময়ে গিয়েও কাউকে পাওয়া গেলনা।
অতীতের কলঙ্ক মনে করিয়ে শান্তিপুরে দুদিন উড়ল তেরঙা পতাকা আর বর্তমানের কলঙ্ক মনে করিয়ে পাঞ্জাবে কালো পতাকা
মহামারীর বাজারে এখন গণউদ্যোগের জোয়ার। সচেতনতার বার্তা দিতে টি.ভি., রেডিও, টেলিকম সার্ভিস, প্রশাসন, ক্লাব, পুজামন্ডপ, ঠাকুরবাড়ি, এন.জি.ও.- সক্রিয়তায় ফাঁকি রাখছেন না কেউ। এদিকে বাজারে এখন মাস্ক, স্যানিটাইজার, ফেস শিল্ডের বিক্রিবাটা ব্যাপক। এতদিন রাজনৈতিক নেতারা নিজ নিজ দলীয় প্রতীক মাস্কে এঁকে আত্মসচেতনতার বার্তা দিয়েছেন, কিন্তু স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে বাজারে তেরঙা মাস্ক আসতেই সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে হুড়িয়ে প্রতিবাদ, এভাবে থুতু কফ সর্দি শ্লেষ্মা তেরঙা নিশান থুড়ি মুখোশে লেগে গেলে দেশদ্রোহীতার সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা। আর এর মধ্যেই ১৫ই সকালে পাড়ায় পাড়ায় অলিতে গলিতে ক্লাবে লবিতে বন্ধ স্কুল কলেজে রেলস্টেশনে বেজে উঠল স্বাধীনতার নহবৎ। যারা ছুটিতেই ছিলেন কিম্বা যাদের ছুটি দিয়ে দেওয়া হয়েছিল, তারাও এই পাওনা ছুটির ময়দানে গোল্লাছুট খেলে নিলেন।
এবার ফুলিয়ায় বিষমুক্ত খাদ্যবাজার। শুরুর দিনে দরদাম কেমন
ধানচাষী বিপুল বিশ্বাস জানালেন, গতবছর এক বিঘা জমিতে কালোজিরা ধান চাষ করেছিলেন। কিন্তু খুব কিছু লাভ করতে পারেননি। জৈব সার দিয়ে এই ধান চাষ করতে খোল, কেঁচো সার ও নিমতেল ব্যবহার করা হয়েছে, ৬৫ টাকা কিলো দরে চাল বিক্রি করতে হচ্ছে। এবছর আর এই ধান চাষ করেনি। ছোট ছোট চাষীরা এদিনের খাদ্যবাজারে উপস্থিত হয়ে নিজেদের ভিতরে উৎপাদন নিয়ে কথাবার্তা বলছিলেন। সেই কথাবার্তায় চাহিদা ও যোগান নিয়ে কথাবার্তায় উদ্বেগ শোনা গেল।
মাতৃসদনের অনশন আন্দোলনের সমর্থনে ও পরিবেশবিরোধী ই.আই.এ. খসড়া প্রত্যাহারের দাবীতে ফুলিয়ায় প্রতিবাদ সভা
বাংলায় রামায়ণ রচয়িতাদের মধ্যে অন্যতম যে কৃত্তিবাস ওঝা, তার জন্মভিটার অনতিদূরে ফুলিয়া বয়ড়া ঘাট থেকে দিন দশ আগে ভাগিরথীর লোকমান্য পবিত্র জল পৌঁছে গেছিল অযোধ্যার রামমন্দিরের ভিতপূজনের জন্য, স্থানীয় বিজেপি সমর্থক ও সঙ্ঘী পরিবারের সদস্যদের উৎসাহে। আজ সেই বয়ড়া ঘাটেই সকাল আটটায় ‘পরিবেশ ভাবনা মঞ্চ’এর ফুলিয়া শাখার সদস্যদের উদ্যোগে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
২২ বছর ধরে চলছে সত্যাগ্রহ আন্দোলন। হরিদ্বারের মাতৃসদন আশ্রমে শিবানন্দ সরস্বতীজীর অনশন আজ দশম দিনে
১৯৯৭ – ১৯৯৮ সালে মাতৃসদন আশ্রম প্রতিষ্ঠার পর, কুম্ভ ক্ষেত্রে পাথর ভাঙার খাদান ও অবৈধ খনন বন্ধ করা এবং গঙ্গা নদী দিয়ে যান চলাচল বন্ধ করার দাবীতে গুরুজী শিবানন্দ সরস্বতীর অনুমতি নিয়ে ১৯৯৮ সালের মার্চ মাস থেকে স্বামী গোকুলানন্দ সরস্বতী এবং গঙ্গাপুত্র স্বামী নিগামানন্দ সরস্বতীর প্রথম অনশন শুরু হয়। এরপর এই মাতৃসদন আশ্রম থেকে গত ০৩.০৮.২০২০ এর আগে পর্যন্ত গঙ্গার অবিরলতা ও নির্মলতা নিয়ে, কুম্ভক্ষেত্রে পাথর খাদান ও অবৈধ খনন বন্ধ করা নিয়ে, উত্স মুখ থেকে গঙ্গার হিমালয় অঞ্চলের উপনদীসহ নদী প্রবাহে সমস্ত রকম বাঁধ, জলবিদ্যুত্ প্রকল্প বন্ধ করার দাবীতে, “গঙ্গা আইন” প্রণয়নের দাবীতে ও গঙ্গা ভক্ত পরিষদ গঠিত করে অবিরল-নির্মল গঙ্গার নজরদারি ও ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে ৬৩ বার অনশন তপস্যা করা হয়েছে। স্বামী শিবানন্দ সরস্বতীজীর অনশন ৬৪ তম অনশন।
- « Previous Page
- 1
- …
- 18
- 19
- 20
- 21
- 22
- …
- 283
- Next Page »
সাম্প্রতিক মন্তব্য