শস্যের দেবী, ভাঁজোর ব্রত শুরু হয় ভাদ্রমাসের ইন্দ্র দ্বাদশীর দিন। বাজতে থাকে ঢোল, কাঁসর। গ্রামের মেয়েরা শাড়ি পরে সেজেগুজে কোমর দুলিয়ে বেদীর চারপাশে গোল করে ঘিরে ঘিরে নাচ শুরু করে। ঢুলি থামলে মুখে বলে নানা রকম ছড়া। ছড়া শেষ হলে আবার বাজে ঢোল,কাঁসর।
সেসব ছড়া কোনো বইয়ে লেখা থাকে না, মুখে মুখে ফোটে বছরের পর বছর।
আয়ুষমান ভারতে’র মত লোক দেখানো স্বাস্থ্য প্রকল্প নয়, চাই স্বয়ংসম্পূর্ণ স্বাস্থ্য পরিকাঠামো গ্রাম থেকে
ইউনিটগুলি গড়ে উঠবে সাধারণ মানুষদের উৎসাহে। তাদের নির্বাচিত আগ্রহী তরুণ তরুণীদের আমরা প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যকর্মী প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে চাই। প্রশিক্ষণের পর এরা ফিরে গিয়ে নিজ নিজ এলাকায় মানুষের স্বাস্থ্যের দায়িত্ব নেবে। প্রয়োজনে প্রশিক্ষক ডাক্তারবাবুদের কাছ থেকে ফোনে পরামর্শ নিতে পারবে। আমাদের বিশ্বাস এই ব্যবস্থায় ৮০ শতাংশ মানুষকে চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হবে। তাছাড়া এই ছেলেমেয়েরা পিছিয়ে পড়া ছেলেমেয়েদের পড়াশুনা ও এলাকার আয় বাড়ানোর কাজেও অংশ নেবে। আর ঐ সব এলাকার মানুষজন ঐ ছেলেমেয়েদের/তরুণ-তরুণীদের আর্থিক দায়িত্ব বহন করবে। এভাবেই তৈরি হবে মানুষের জন্য, মানুষের সাহায্যে, মানুষের দ্বারা গড়ে ওঠা স্বাস্থ্য ও শিক্ষা ব্যবস্থা। সুন্দরবন শ্রমজীবি হাসপাতাল এভাবেই বিগত দু’দশক ধরে কাজ করে চলেছে, যাদের অঙ্গীকার আমাদের স্বাস্থ্য আমরাই গড়ব।
মেটেবুরুজের হাটের খবর। অস্বীকার করার উপায় নেই যে অবস্থাটা শোচনীয়।
সিরাজুল ইসলাম। কিলখানা, মেটিয়াবুরুজ। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২০। এ সপ্তাহে কোনো খরিদ্দারই ছিল না। লকডাউন বলে বাইরের খরিদ্দাররা আসেনি। শুক্রবারে একদম লাস্ট আওয়ারে লকডাউন তুলে নিল। ততক্ষণে সব খরিদ্দার টিকিট ক্যানসেল করে নিয়েছে। মোটামুটি ৯০% ব্যাবসায়ী শূন্য হাতে হাট থেকে ফিরে এসেছে। বাংলার দু-চারটে খরিদ্দার ছিল। তারাই যার কাছ থেকে নিয়েছে ছ-পিস কি বারো পিস বউনি-বাট্টা […]
কোন মেস্তরী নাও বানাইছে…
তবে শালকাঠে ভাল হয় এবং তা মজবুত ও টেকসই হয়। যা নৌকার পক্ষে দরকারি। এই কাঠের পাতলা তক্তা জুড়ে জুড়ে নৌকা বানানো হয় এবং সেগুলি জোড়া লাগানোর জন্য এক প্রকার আঠা তৈরি করা হয়
আর নয়, পুরনো জায়গা থেকে কেউ কাজের খবর দিলেই পা তুলে দেবে তারা
করোনা কতটা ভয়াবহ, এরা বুঝতে চায় না! শুধু চায় খেয়ে পড়ে বাঁচতে। অভাবী সংসারের চাকাটাকে সচল রাখতে তাই মুখিয়ে থাকে কাজের জন্য। গ্রামে কোন কাজ নেই। কৃষকরা কাজ হারিয়েছে চাষের জমি কমে যাবার জন্য। লকডাউন তাঁতিদের কর্মচ্যুত করেছে। রাজমিস্ত্রী জোগাড়েরা ঘরে বসা। ঘর করে পয়সা খরচ করার সাহস হারিয়েছে গ্রামীণ নিম্নবিত্ত বা নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষরা। তাই আর নয়, কাজের পুরনো জায়গা থেকে কেউ কাজের খবর দিলেই পা তুলে দেবে তারা। ভয় একটুও হবে না করোনার জন্য। আখের আলি বলে, “এমনিতেই তো না খেয়ে মরছি, করোনা আর কী করবে?” তাই তারা আবার অনেকে মিলে ভিন রাজ্যে যাবার জন্য প্রস্তুতি শুরু করে দেয়। আমিনের নেতৃত্বে প্রায় ৪০জন শ্রমিক ১লক্ষ ৪০হাজার টাকা দিয়ে বাস ভাড়া করে হায়দ্রাবাদের উদ্দেশ্যে বেড়িয়ে পরে গত ১৯ তারিখে।
- « Previous Page
- 1
- …
- 13
- 14
- 15
- 16
- 17
- …
- 283
- Next Page »
সাম্প্রতিক মন্তব্য