১২ ফেব্রুয়ারি, আবদুল আহাদ মোল্লা, শফিকাঠগোলা, মেটিয়াবুরুজ#
অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত তাঁর কবিতায় লিখেছেন, ‘কবিতা ছাপা নিষিদ্ধ হয়ে গেলে রাস্তায় প্রুফ দেখতে দেখতে এগিয়ে যাই’। লাইনটা মেটিয়াবুরুজের রাস্তার হাল দেখে মনে পড়ে গেল। লোকমুখে শুনছি, প্রায় কুড়ি বছর পর রাস্তায় পানীয় জলের অভাব মেটাতে নতুন করে পাইপ বসানোর কাজ চলছে। সাহায্য করছে ট্রাফিক বিভাগ। আগের চেয়ে রাস্তাঘাটের অবস্থা অনেক খারাপ হয়েছে। কোনো কোনো রাস্তার ধার খুঁড়ে পাইপ বসানোর কাজ শুরু হয়েছে। খুব ভালো কথা। তবে পথচারী ও অটো-বাসের যাত্রীদের হয়রানি হচ্ছে। তা হোক, কিছুদিনের জন্য অসুবিধা হয় হোক না। তাতে রাস্তাঘাটের হাল যদি ফেরে! বদরতলার বাসস্ট্যান্ড পেরিয়ে বদরতলায় যাওয়ার রাস্তার অবস্থা খুব খারাপ। কর্পোরেশন কর্তৃপক্ষ যখন দায়িত্ব নিয়েছে, কাজটা যেন দায়সারা না হয়ে যায়। বদরতলার বাসগুলো যখন এখান দিয়ে যাতায়াত করে, এত অসুবিধা হয় যে যাত্রীরা বাসচালকদের গালাগাল করে। ডাঃ আব্দুল খবির রোড প্রায়শই অচল অবস্থায় থাকে। অটো চলাচল বন্ধ হয়ে যায়, বাস চলা তো দূর-অস্ত। তাছাড়া প্রতিদিনই রয়েছে ট্রাফিক সিগনালের জ্বালাতন। ধর্মতলা থেকে রাজাবাগান আসতে যৌবনে বাসে চাপলে বার্ধক্যে পৌঁছে যায় যাত্রীরা! আর একটা কথা, বদরতলার বাসস্ট্যান্ড সুপরিকল্পিতভাবে তৈরি করা উচিত।
Leave a Reply