করোনা কতটা ভয়াবহ, এরা বুঝতে চায় না! শুধু চায় খেয়ে পড়ে বাঁচতে। অভাবী সংসারের চাকাটাকে সচল রাখতে তাই মুখিয়ে থাকে কাজের জন্য। গ্রামে কোন কাজ নেই। কৃষকরা কাজ হারিয়েছে চাষের জমি কমে যাবার জন্য। লকডাউন তাঁতিদের কর্মচ্যুত করেছে। রাজমিস্ত্রী জোগাড়েরা ঘরে বসা। ঘর করে পয়সা খরচ করার সাহস হারিয়েছে গ্রামীণ নিম্নবিত্ত বা নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষরা। তাই আর নয়, কাজের পুরনো জায়গা থেকে কেউ কাজের খবর দিলেই পা তুলে দেবে তারা। ভয় একটুও হবে না করোনার জন্য। আখের আলি বলে, “এমনিতেই তো না খেয়ে মরছি, করোনা আর কী করবে?” তাই তারা আবার অনেকে মিলে ভিন রাজ্যে যাবার জন্য প্রস্তুতি শুরু করে দেয়। আমিনের নেতৃত্বে প্রায় ৪০জন শ্রমিক ১লক্ষ ৪০হাজার টাকা দিয়ে বাস ভাড়া করে হায়দ্রাবাদের উদ্দেশ্যে বেড়িয়ে পরে গত ১৯ তারিখে।
স্কুলের দরজা বন্ধ। তাই সাজঘরের নাট্যকর্মশালায় খোলামেলা দু’দিন
বৈশাখী বিশ্বাস। শান্তিপুর। জুলাই ১৩, ২০২০।# সারা বিশ্বকে থমকে দিয়েছে এক মহামারি। বিশ্বসংসার তার পরিচিত ছন্দ হারিয়েছে। মানুষের মনে শুধুই ভয়, অবিশ্বাস। টিভি, খবরের কাগজ, মুঠোফোন – সব জায়গায় শুধুই মৃত্যু আর মৃত্যু। বাঁচার গল্প যেন কতদিন শুনিনি। নিজের পরিচিত মানুষগুলোকেও যেন আড়চোখে দেখছি। সম্পর্কগুলো যেন ছিন্ন হবার পথে। কিন্তু এটা তো জীবন নয়! এ […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য