খায়রুন্নেসা, ষোলোবিঘা, রাইট ট্র্যাকের কর্মী, ২৭ নভেম্বর# রাইট ট্র্যাক এখানে তেরো বছর ধরে কাজ করছে। আমরা যখন আসি, তখন এখানে ৮৫০-৯০০ মতো পরিবার ছিল। এখানে রাস্তা কিছু ছিল না। বছরে তিনমাস জায়গাটা জলে ডুবে থাকত। এখন দু-হাজার পরিবার আছে। এখানে কোনো সরকারি পরিষেবা ছিল না। স্কুল কী জিনিস, এরা জানত না। মায়েদের বুঝিয়ে বুঝিয়ে রাইট […]
‘এখানে লোকাল লোক যত, তার থেকে বেশি লোক আছে ষোলোবিঘায়’
শেখ আক্কাস আলি, পদিরহাটি, ২৭ নভেম্বর# আমরা সাত খানদান এখানে আছি। আমি ঢাকায় গেলাম। ওখানে বিয়ে করলাম, সিক্সটি-ফাইভের ওয়ার দেখলাম, দেশ স্বাধীন করলাম, তবে এলাম। ১৯৭৭ সালে ঢাকা থেকে এখানে এসেছি। তখন এই ষোলোবিঘা বস্তিটা ছিল না। সব জলা ছিল। ধান চাষ হত। ছোটো ছোটো ডোবা করে গাছ-টাছ রোয়া হত। স্থানীয় লোকেদের জমি ছিল। ১৯৮৪-র […]
ষোলোবিঘার কোনো ঠিকানা নেই, সরকার অধিগ্রহণ করেছে সিদ্ধার্থশঙ্কর রায়ের আমলে
“ আমাদের পার্টির (সিপিএম) বক্তব্য ছিল — যে যার দায়িত্বে আসবে, বসবে, এটা তাদের ব্যাপার। কাশীনাথ ব্যানার্জি কাশীনাথ ব্যানার্জি, ১৯৮৮ সালে ষোলোবিঘা সংলগ্ন রামদাসহাটি ১নং গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার পঞ্চায়েত প্রধান, ২২ নভেম্বর# ১৯৭৮ সালে এখানে পঞ্চায়েত হয়েছে। দুটো টার্ম্স পরে আমি প্রধান হয়ে এসেছি ১৯৮৮-তে। ১৯৮৩ সালে আমি পঞ্চায়েত সদস্য ছিলাম। তখন ষোলোবিঘায় তিনটে পরিবার […]
মহেশতলার ‘শব্দশহীদ’-এর প্রথম বার্ষিক স্মরণসভা
২৭ অক্টোবর, জিতেন নন্দী, রবীন্দ্রনগর, মহেশতলা# দল বলতে আমরা অভ্যাসবশে তাকাই ‘নেতা’ অথবা তার ‘মহান শিক্ষক’দের দিকে। নেতাদের বাহাদুরিতে চমৎকৃত হই কিংবা তাদের গদ্দারিতে ক্ষুব্ধ হই। কিন্তু প্রতিটি দলের মধ্যেই অগণিতদের ভিড়ে থাকে এমন সব মানুষ, যাদের কাছ থেকে জীবনের পথে চলার কিছু শিখে নেওয়া যায়। এমনই একজন মানুষ প্রয়াত পীযূষ কান্তি সরকার। তাঁর বার্ষিক […]
থ্যালাসেমিয়ার সঙ্গে লড়াই
দিলীপ মণ্ডল, রবীন্দ্রনগর, মহেশতলা, ৩ অক্টোবর# আমার ছেলের নাম সৌমিত্র মণ্ডল। দেড় বছর বয়সে থ্যালাসেমিয়া ধরা পড়ে। ওর মাথাটা বড়ো ছিল, হাঁটতে জানত না, খেতে চাইত না। আমাদের আঙ্কেল (প্রতিবেশী) ছোটাছুটি করে অনেক জায়গায় ওকে নিয়ে গেলেন। বেহালা ট্রামডিপোর ওখানে এক জায়গায় বলল, ওকে ব্লাড দিতে হবে। ওরাই বলল, তুমি মারোয়ারি হাসপাতালে থ্যালাসেমিয়া সোসাইটির সঙ্গে […]
- « Previous Page
- 1
- …
- 3
- 4
- 5
- 6
- Next Page »
সাম্প্রতিক মন্তব্য