কলকাতার মিষ্টান্ন তৈরির মূল কাঁচামালটা দূর মফস্বলের ফুলিয়া থেকে সাপ্লাই হয়। লোকাল ট্রেন না চালানোয় এই সাপ্লাই-এ প্রচন্ড অসুবিধার মধ্যে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। ট্রেন চালু থাকলে শান্তিপুর- শিয়ালদা লাইনে দুপুর ১-১২ ও ২-২২ -এর ট্রেনে অন্তত ৫০০ জন প্রতিদিন শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা ছানা নিয়ে যেতেন। রেলের একটা বিরাট রেভিনিউ থাকত। ৫৩৫ টাকা ভেন্ডার টিকিট ও মাল বুকিং সহ একটা বিরাট অঙ্কের টাকা আসত ছানা ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে। ব্যবসায়ীদের মাল নিয়ে যাওয়ার কোনো চিন্তা থাকতো না।
খোলা হয় কিন্তু আধিকারিকের দেখা মেলেনা ফুলিয়ার প্রযুক্তি ও কর্মসংস্থান দপ্তরে
করোনাকালে কাজ হারিয়েছেন প্রায় ১৪ কোটি মানুষ। কদিন আগে ৭৪ তম স্বাধীনতা দিবসে প্রধানমন্ত্রী আবারও ‘আত্মনির্ভর ভারত’ গড়ার ডাক দিয়েছেন লালকেল্লার ভাষণে। অথচ দেশের কর্মসংস্থানের হাল তথৈবচ। শান্তিপুর ব্লকের ‘প্রযুক্তি ও কর্মসংস্থান দপ্তর’এ বেলা ১২ টার সময়ে গিয়েও কাউকে পাওয়া গেলনা।
এবার ফুলিয়ায় বিষমুক্ত খাদ্যবাজার। শুরুর দিনে দরদাম কেমন
ধানচাষী বিপুল বিশ্বাস জানালেন, গতবছর এক বিঘা জমিতে কালোজিরা ধান চাষ করেছিলেন। কিন্তু খুব কিছু লাভ করতে পারেননি। জৈব সার দিয়ে এই ধান চাষ করতে খোল, কেঁচো সার ও নিমতেল ব্যবহার করা হয়েছে, ৬৫ টাকা কিলো দরে চাল বিক্রি করতে হচ্ছে। এবছর আর এই ধান চাষ করেনি। ছোট ছোট চাষীরা এদিনের খাদ্যবাজারে উপস্থিত হয়ে নিজেদের ভিতরে উৎপাদন নিয়ে কথাবার্তা বলছিলেন। সেই কথাবার্তায় চাহিদা ও যোগান নিয়ে কথাবার্তায় উদ্বেগ শোনা গেল।
মাতৃসদনের অনশন আন্দোলনের সমর্থনে ও পরিবেশবিরোধী ই.আই.এ. খসড়া প্রত্যাহারের দাবীতে ফুলিয়ায় প্রতিবাদ সভা
বাংলায় রামায়ণ রচয়িতাদের মধ্যে অন্যতম যে কৃত্তিবাস ওঝা, তার জন্মভিটার অনতিদূরে ফুলিয়া বয়ড়া ঘাট থেকে দিন দশ আগে ভাগিরথীর লোকমান্য পবিত্র জল পৌঁছে গেছিল অযোধ্যার রামমন্দিরের ভিতপূজনের জন্য, স্থানীয় বিজেপি সমর্থক ও সঙ্ঘী পরিবারের সদস্যদের উৎসাহে। আজ সেই বয়ড়া ঘাটেই সকাল আটটায় ‘পরিবেশ ভাবনা মঞ্চ’এর ফুলিয়া শাখার সদস্যদের উদ্যোগে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
তিনশো পঁচিশটা দেশি ধানের প্রজাতি ফুলিয়ায়
বিভিন্ন জায়গার চাষিরা এসে এখানে ধান দেখে নির্বাচন করে যায়। করিমপুর থেকে চাষিরা ক-দিন আগে এসেছিল। এইবছর আমরা প্রায় ৬০ রকমের ধান চাষিদের দিয়েছি।
সাম্প্রতিক মন্তব্য