আদিবাসী লেবার ছিল — এখন ফ্যামিলি প্ল্যানিং হয়ে গেছে, আদিবাসীদেরও একটা কি দুটোর বেশি বাচ্চা নাই। তাদের ছেলেরা এখন বড়ো হয়েছে, তারা আর লেবার দিতে চায় না। সোনার কাজে চলে যাচ্ছে, আমাদের এখানে সব কেরল-টেরল কাজে চলে যায়। জমির কাজ হয়তো কিছু করে, রাজমিস্ত্রি বা জোগাড়ের কাজে ওখানে বেতনটা বেশি। কেরলে শুনেছি, আমাদের বাড়িতে একজন মাছ দিতে আসত, আমার বড়দার খুব প্রিয় ছিল, মাছ বাড়িতে এসে কেটে দিয়ে যেত। হঠাৎ আমার সঙ্গে দেখা হল, মাস ছয়েক দেখা পাইনি, বলল, আমি কেরল গিয়েছিলাম লেবারের কাজে। ওই কাজে পাঁচশো টাকা মজুরি। একস্ট্রা কাজ করলে তার ওপর আবার একটা টাকা। বলল, ওখানে সরু চালের ভাত খাই, একটু আলু ভাতে দিলাম, হয়ে গেল।
মাকড়ায় ধান কাটায় মেশিন ঢুকল
শমীক সরকার, মাকড়া, ৩০ নভেম্বর# মাকড়া ও সন্নিহিত এলাকায় বহু জমিতে এবারেই প্রথম ধান কাটা হয়েছে পেল্লাই সাইজের মেশিনে। মেশিনে ধান কাটলে পোয়াল বা খড়টা নষ্ট হয়ে যায়। বাড়ি এনে পালা দিয়ে রাখা যায় না। মাঠেই পুড়িয়ে দিয়ে ছাই-সার করে দিতে হয় জমির। কিন্তু লেবার লাগিয়ে ধান কাটালে, কাটানো, ঝাড়ানো, পালা দেওয়া প্রভৃতি কাজ মিলিয়ে […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য