উন্নয়নের নামে নির্বিচারে গাছ কাটা ও পরিবেশ ধ্বংস বন্ধ করতে লড়াইয়ে নেমেছে স্বরাজ ইন্ডিয়া। সম্প্রতি সূত্রের মাধ্যমে খবর আসে উন্নয়নের নামে ঝাড়গ্রাম জেলা প্রশাসন নির্বিচারে সবুজ ধ্বংসের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বেলপাহাড়ী–বাঁশপাহাড়ী রোডে প্রাচীন গাছ সহ প্রায় ১৭৪ টি গাছ কাটার সিদ্ধান্ত নেয় জেলা প্রশাসন। খবর পেয়েই স্বরাজ ইন্ডিয়ার ঝাড়গ্রাম জেলা শাখা স্থানীয় জনমত সংগ্রহ করে এই তুঘলকী অন্যায় সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আন্দোলন নেমে পড়ে।
ফলতা ব্লকে যথেচ্ছ গাছ কাটা চলছে, পানীয় জলের পাইপ লাইন বসানোর অজুহাতে
আর্সেনিকমুক্ত জল সরবরাহের উদ্যোগের অঙ্গ হিসেবে সরকারি পাবলিক হেলথ ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টের এই কাজটি করার বরাত পেয়েছে সিমপ্লেক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার নামে একটি কনট্রাক্টর সংস্থা। ওয়েস্ট বেঙ্গল ট্রিস (প্রটেকশন এন্ড কনজারভেশন ইন নন-ফরেস্ট এরিয়াস) অ্যাক্ট ২০০৬ অনুযায়ী এই বৃক্ষনিধন বেআইনি — এই মর্মে একটি অভিযোগ জমা পড়েছে দক্ষিণ চব্বিশ পরগণার ডায়মন্ড হারবারের ফরেস্ট রেঞ্জ অফিসারের কাছে।
যশোর রোডে গাছ কাটা নিয়ে প্রতিবাদের প্রস্তুতি
রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় গাছ কাটা হচ্ছে। যে কাজিপাড়ায় গাছটা কাটা পড়বে, সেখানে যে চায়ের দোকান, সেখানে লোকে কি গাছ কাটা নিয়ে আদৌ ভাবছে? যদি না ভেবে থাকে, তাহলে তাকে কীভাবে ভাবাব?
পূর্ব রেলের সমস্ত স্টেশনে যাত্রীছাউনি বানানোর জন্য গাছ কাটার ওপর স্থগিতাদেশ
সংবাদমন্থন প্রতিবেদন, ১৫ অক্টোবর# ন্যাশনাল গ্রীন ট্রাইবুনাল (পূর্বাঞ্চল বেঞ্চ) একটি অন্তর্বর্তীকালীন রায়ে পূর্ব রেলওয়ের সমস্ত স্টেশনে যাত্রীদের জন্য ছাউনি বানানোর সময় গাছ কাটার ওপর স্থগিতাদেশ জারি করেছে। ১৭ সেপ্টেম্বর পি জ্যোতিমানি এবং পি সি মিশ্রএই রায় দিয়েছেন। রায়ে আরো বলা হয়েছে, পূর্ব রেলওয়ের জেনারেল ম্যানেজারের পরবর্তী শুনানির দিন কিছু বিষয়ে তথ্য নিয়ে আসেন, যেমন, আরো […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য