মূল বিষয়টা হল রিজুভিনেটিং গঙ্গা অর্থাৎ গঙ্গার তারুণ্য বা সজীবতা ফিরিয়ে আনা। এটা তো বর্তমান ভারতে দাঁড়িয়ে বেশ কঠিন কাজ, যেখানে এত বাঁধ হচ্ছে, জলবিদ্যুৎ প্রকল্প হচ্ছে এবং আরও নদী-বিরোধী কাজ হয়ে চলেছে। এ নিয়ে কথা বলার সুযোগ সেদিন ছিল না। গঙ্গা নিয়ে যে হরিদ্বারের মাতৃ সদন আশ্রমে দীর্ঘ সময় ধরে একটা কাজ চলছে, সন্ন্যাসিরা আন্দোলন করে প্রাণ দিয়েছেন, এসব বিষয় ওঁদের নজরে আছে বলে মনে হল না। কথা বলা হয়নি। কিন্তু আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম যে এই যে সফর করছেন, এর কি কোনো রিপোর্ট প্রকাশ করা হবে? — এটা কোথায় জমা করবেন? ওঁরা বললেন — পিএমও-তে; অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে।
গঙ্গার জলসমীক্ষায় সাতদিন
২৩ মার্চ, রাজীব দত্ত# গঙ্গার মোট গতিপথের মধ্যে ৮০০ কিলোমিটার মতো এলাকায় আমাদের কাজ। গঙ্গার তিনটে প্রবাহ আছে। তার মধ্যে উচ্চগতি হল গঙ্গোত্রী থেকে হরিদ্বার পর্যন্ত। সাধারণভাবে নদীর প্রবাহকে তিনটে অংশে ভাগ করা যায়। উচ্চগতি হল নদীর সেই অংশ যেখানে তার স্রোত সবচেয়ে বেশি এবং বিস্তার সবচেয়ে কম, যেখান থেকে নদীর উৎপত্তি, জিরো পয়েন্ট, বরফ […]
গঙ্গার দূষণমুক্তির লক্ষ্যে সাইকেল র্যালি
শ্রীমান চক্রবর্তী, কলকাতা, ১৪ নভেম্বর# দিবাকর মেমোরিয়াল এক্সপ্লোরার্স ফাউন্ডেশনের পরিচালনায় পরিবেশ পরিসেবা, গঙ্গা মিশন ও এলআইটি-র সহযোগিতায় গঙ্গার দূষণ মুক্তির জন্য জনসচেতনতা গড়ে তোলার লক্ষ্যে গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ১৩ নভেম্বর গোমুখ থেকে গঙ্গাসাগর পর্যন্ত সাইকেল র্যালি ছুঁয়ে গেল কলকাতার উত্তর থেকে দক্ষিণের প্রান্ত। আমরা কলকাতাবাসী যখন শারদ উৎসবে মেতে ছিলাম ঠিক সেই দিনগুলিতেই মধুমিতা […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য