ওয়ানির মৃত্যুর পর ৯ জুলাই থেকে চলা জনবিদ্রোহে মৃতের সংখ্যা ৪৬। দু-জন মহিলা। আহত দু-হাজারের ওপর। একশো নব্বই জনের অবস্থা সঙীন। কার্ফু জারি। টেলিযোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। ট্রেন বন্ধ। সোমবার পর্যন্ত কাগজ বন্ধ।
দক্ষিণ কাশ্মীর ছাড়িয়ে উত্তরেও ছড়িয়েছে বিদ্রোহ, ভয়াবহ দমন সরকারের, মোবাইল-ইন্টারনেটের পর কাশ্মীরি সংবাদপত্র-ও বন্ধ
শনিবার অবধি আটদিনে কাশ্মীরে ৪৪ জনের মৃত্যু হয়েছে, দু-তিনজন বাদে সবাই নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে। ১৬০০-র বেশি আহত। ১২০ জনের চোখে ছররা গুলি লেগেছে।
দক্ষিণ কাশ্মীরে ‘ভারতীয় দখল’-এর বিরুদ্ধে যুব বিদ্রোহ
শনিবার থেকে সোমবার রাত অবধি মৃত ৩১ জন — একজন পুলিশ। বাকিরা প্রতিবাদী কাশ্মীরি যুবক, মৃত নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে। দু-জন শিশু এবং একজন মহিলা। আহত দেড় হাজার। দ্বিশতাধিক গুরুতর।
কী ঘটেছিল দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে?
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং-এর হস্তক্ষেপে পুলিশ আমাদের হোস্টেল এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে রেইড করে। তারা জেএনইউএসইউ এর সভাপতিকে তুলে নিয়ে যায় কোনো প্রমাণ ছাড়াই, এবং কোর্ট তাকে তিনদিনের পুলিশি হেফাজত দেয়। সে স্লোগানগুলো দেয়নি।
‘আফজল গুরুর দেহাবশেষ তার স্ত্রীর হাতে দেওয়া হোক’
সংবাদমন্থন প্রতিবেদন, ১৫ মার্চ# ‘আফজল গুরুর ফাঁসি আমাদের দেশের বিচার ব্যবস্থার এক প্রহসন। আফজলের স্ত্রী ও আত্মীয়স্বজনরা এবং কাশ্মীরের জনগণ আবেদন জানিয়েছে যে আফজলের দেহাবশেষ নয়া দিল্লির তিহার জেল থেকে নিয়ে আসা হোক কাশ্মীরে তাঁর নিজের গ্রামে। জম্মু ও কাশ্মীরের নয়া নির্বাচিত সরকার ন্যায্যভাবেই ভারত সরকারের কাছে দেহাবশেষ ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে। আমরা এই দাবি […]
- 1
- 2
- 3
- …
- 5
- Next Page »
সাম্প্রতিক মন্তব্য