এখন তো অটোমেটিক মিল, আপনি ধানটা ফেলে দিলেন, লরি বা ট্রাক থেকে মুটেরা গোডাউনে তুলে নিল, অটোমেটিক মিলে গেল, ঝাড়াই-বাছাই হল, আধঘণ্টার মধ্যে সিদ্ধ শুকোনো সব হয় চাল বেরিয়ে এল। জামালপুরে আমার পাশেই দু-তিনটে মিল আছে। সবথেকে বেশি মিল আছে সগরাই মোড় বলে, বর্ধমান থেকে আরামবাগ যে রুটটা, খণ্ডকোষ থানা, প্রচুর মিল আছে। মিলে ধানটা ভাঙিয়ে চালটা বিক্রি করে দেয়। চালে কত লাভ হচ্ছে সেটা দেখবে না। মিলে প্রথমে তুষটা ছাড়িয়ে নেয়। তারপরে পালিশ করে। পালিশের আগে চালের গায়ে যে একটা পাতলা আঁশ থাকে, সেইটাকে আলাদা করে বার করে নেয়। সেইটা ভালো দামে বিক্রি হয়। ওইটা থেকে একটা তেল বার হয়, রাইসব্র্যান অয়েল বলে যেটাকে। তেলটা বার করার পর উদ্বৃত্ত ভুষি যেটা রয়ে গেল, সেইটা আবার বিস্কুট কোম্পানিগুলো কিনে নেয়। ফাইবারটা নিয়ে ময়দা এটা ওটা দিয়ে বিস্কুটটা তৈরি হয়। চালে লাভটা আর হয় না।
‘আলুতে যারা রিস্ক নিয়েছে, তাদের লাভ হচ্ছে’
সুদীপ ঘোষ, একাধারে চাষি ও ব্যবসায়ী, কালাপাহাড়, জৌগ্রাম, ২০ নভেম্বর# আমাদের ২০-২৫ বিঘা জমিতে ধান হয়, যা জমি সবটাতেই আলুও হয়। যে বছর যেমন, গত সিজনে হাজার দেড়েক বস্তা আলু স্টোরে রেখেছি। আর হাজার পাঁচেক বস্তা কিনেছিলাম। পুজোর আগেই স্টোর থেকে আমার ম্যাক্সিমামটা বেরিয়ে গেছে। এখন স্টোরে যে ১৫-২০% আলূ রয়েছে, সেগুলো ধরুন বড়ো বড়ো […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য