সুতপার দাবী, যদি এতো খেটে পরীক্ষা দিয়ে শেষমেশ এমন কঠিন নিয়মের জালে আটকে পড়তে হয় তাহলে এই নিয়মের কাজটি আগে ঘটিয়ে পরে পরীক্ষার ব্যাপারটি ঘটালে ভালো হয় না? একটা কাজ সুষ্ঠুভাবে করার জন্যে যদি দেহের মাপজোক, বোধবুদ্ধির থেকে বেশি দরকারি হয়, তাহলে সেই দৈহিক সক্ষমতার হিসেব-নিকেশ আগে করলেই হয়। তাহলে অন্তত তাদের পরীক্ষা দেওয়ার চাপটা কমে যায়।
স্থায়ী চাকরির প্রত্যাশাকে ব্যবহার করে মানুষ নিয়ে ছিনিমিনির পরীক্ষা!
পার্থ কয়াল, ফলতা, ১ এপ্রিল, একটি পরীক্ষাকেন্দ্রের ছবি লেখকের# ৩১ তারিখ প্রাইমারি শিক্ষকের পরীক্ষা। সারা রাজ্যে নাকি ৪৫ লক্ষ পরীক্ষার্থী। ট্রেনে যেতে যেতে মাঝেরহাটে শিয়ালদার দিকের আপ ট্রেন ছেড়ে দিয়েছে, প্রচণ্ড ভিড়। লেডিস কম্পার্টমেন্টেও ছেলেরা উঠে পড়েছে। প্লাটফর্মে রয়ে গেছে আরও অনেকে — তাদের তারস্বরে চিৎকার। ট্রেন চলতে শুরু করে থামল। আবার কিছু লোক উঠল। […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য