• প্রথম পাতা
  • আন্দোলন
  • কৃষি ও গ্রাম
  • খবরে দুনিয়া
  • চলতে চলতে
  • পরিবেশ
  • শিক্ষা ও স্বাস্থ্য
  • শিল্প ও বাণিজ্য
  • নাবালকথা

সংবাদমন্থন

পাতি লোকের পাতি খবর

  • আমাদের কথা
    • যোগাযোগ
  • পত্রিকার কথা
    • পাক্ষিক কাগজ
    • জানুয়ারি ২০০৯ – এপ্রিল ২০১২
  • মন্থন সাময়িকী
    • মন্থন সাময়িকী নভেম্বর ডিসেম্বর ২০১৪
    • মন্থন সাময়িকী সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ২০১৪
    • সাম্প্রতিক সংখ্যাগুলি
    • সাম্প্রতিক পিডিএফ
    • পুরনো সংখ্যাগুলি
  • সংবাদ সংলাপ
  • বিষয়ের আলোচনা

এবার ফুলিয়ায় বিষমুক্ত খাদ্যবাজার। শুরুর দিনে দরদাম কেমন

August 17, 2020 admin Leave a Comment

শমিত। ফুলিয়া। ১৬ অগাস্ট, ২০২০।#

চাষীরা ফসল নিয়ে বাজারে এসে সরাসরি ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করছেন। ক্রেতারাও বিষমুক্ত ফসল পাচ্ছেন। বাজারের সাধারণ ফসলের চেয়ে দামও এমন কিছু বেশি না। অথচ টাটকা সবজি পাওয়া যাচ্ছে বিষমুক্ত খাদ্যবাজারে।

ছবি তোলায় সুব্রত মৈত্র

বাসন্তী ওয়েলফেয়ার সোসাইটির পরিচালনায় এবং বসু বিজ্ঞান মন্দিরের সহযোগিতায় রবিবার চালু হল এই বাজার। প্রতি সপ্তাহের দু’দিন – বুধবার ও রবিবার ফুলিয়ার বি.ডি. অফিস সংলগ্ন এলাকায় এই বাজার বসবে বিকেল তিনটে থেকে পাঁচটা পর্যন্ত। চার-ছয় জন চাষী শান্তিপুরের ফুলিয়া আড়পাড়া, ডংক্ষীরা, কদমপুর, সগুনা অঞ্চল থেকে নানাধরনের ফসল নিয়ে এসেছিলেন। শান্তিপুর বাসন্তী ওয়েলফেয়ার সোসাইটির উদ্যোগে প্রথমদিন বিক্রিও হল ভালো। সবজি চাষী শঙ্কর পাল, বিকাশ মন্ডল, পরেশ মন্ডল, বিপুল বিশ্বাস এদিনের সবজি বাজারে নানাধরনের সবজি নিয়ে হাজির ছিলেন। সবজি চাষী শঙ্কর পাল জানালেন, ক্ষেতখামারে ক্রমাগত রাসায়নিক সার ও কীটনাশক প্রয়োগের ফলে শাকসবজিতে ও অন্যান্য খাদ্যসামগ্রীর বিষ মানুষের শরীরে ঢুকছে, যার ফলে নানাধরনের কঠিন রোগের শিকার হচ্ছেন মানুষ। এসব থেকেই বিষমুক্ত খাদ্যবাজারের উদ্যোগ। শান্তিপুরের নানা গ্রামাঞ্চলে এসব ফসল উৎপাদন হচ্ছে। তবে চাহিদার তুলনায় তা অপ্রতুল। এদিনে বাজারে ফসলের যা বাজারদর পাওয়া গেল- উচ্ছে ২০ টাকা কিলো, পটল ৩৫, ঝিঙে ৩০, লাফা ২৫, মিস্টি কুমড়ো ২০, ওল ৩৫, কাটোয়া ডাঁটা ২০, পালং শাক ৪০, মুলো ৩০, বেগুন ৪০, পেঁপে ৩৫, রাধাতিলক চাল ৭০ টাকা, কালোজিরে চাল ৬৫, সর্ষের তেল ১৪০ টাকা আর হলুদ ২০ টাকা শ’। আমড়া, নারকেল, মাশরুমের দেখা মিলল এই নতুন খাদ্যবাজারে। কিন্তু কাঁচালঙ্কার দেখা মিলল না। ধানচাষী বিপুল বিশ্বাস জানালেন, গতবছর এক বিঘা জমিতে কালোজিরা ধান চাষ করেছিলেন। কিন্তু খুব কিছু লাভ করতে পারেননি। জৈব সার দিয়ে এই ধান চাষ করতে খোল, কেঁচো সার ও নিমতেল ব্যবহার করা হয়েছে, ৬৫ টাকা কিলো দরে চাল বিক্রি করতে হচ্ছে। এবছর আর এই ধান চাষ করেনি। ছোট ছোট চাষীরা এদিনের খাদ্যবাজারে উপস্থিত হয়ে নিজেদের ভিতরে উৎপাদন নিয়ে কথাবার্তা বলছিলেন। চাহিদা ও যোগান নিয়ে সেই কথাবার্তায় উদ্বেগ শোনা গেল।

কৃষি ও গ্রাম জৈব চাষ, জৈব চাষি, ফুলিয়া, বাজারদর, বিষমুক্ত খাদ্যবাজার

এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অনুসন্ধান করুন

সংবাদ মন্থন

  • ছিটমহল
  • মাতৃভূমি লোকাল

খবরের মাসিক সূচী

মেটা

  • Log in
  • Entries feed
  • Comments feed
  • WordPress.org

সাম্প্রতিক মন্তব্য

  • TG Roy on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প
  • Subrata Ghosh on স্বনির্ভরতায় উজ্জ্বল ‘শিশু কিশোর বিকাশ মেলা’
  • সুমিত চক্রবর্তী on ‘গুণগত মেশিন একটা মানুষকে মানসিক রোগী বানিয়ে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দিচ্ছে’
  • তীর্থরাজ ত্রিবেদী on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প

ফোরাম

  • আড্ডা
  • বিষয়ের আলোচনা
  • সংবাদ সংলাপ
  • সাংগঠনিক আলাপ

লে-আউট সহায়তা

সংবাদমন্থন প্রিন্ট >>
 
নমুনা ল্যাটেক>>

songbadmanthanweb [at the rate] gmail.com · যোগাযোগ · দায়দায়িত্ব · Log in