আমরা বাউল ফকিরেরা কেউ বলি, ‘যতক কাল্লা ততক আল্লা’। তাই অন্যের ভিন্ন খাদ্য, আচারের প্রতি সহনশীলতা এদেশের এক সামাজিক কর্তব্য। এদেশের হিন্দুদের একাংশের মাংস ছাড়া আহার হয়না। অন্য অংশ মাংসের ছোঁয়া খায়না। ভারতীয় মুসলমানদের প্রায় অর্ধাংশ গোমাংস খায়না। এই বৈচিত্র এবং সহনশীলতা ভারতবর্ষের অন্য নাম। আমরা বাউল ফকিরেরা মানুষকে মানুষের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের ডাক দিই।
মান্নাপাড়ার ভরের বুজরুকি বন্ধ করে দিলো স্থানীয় মানুষ
ঈশ্বরবিশ্বাসকে পাথেয় করে মানুষকে সর্বস্বান্ত করলেও গ্রামবাসীরা পবন পোড়েলের বিরুদ্ধে সরাসরি সংঘাতে লিপ্ত হননি। বরং মানুষের চেতনাকে সমৃদ্ধ করে অন্ধবিশ্বাসের বিরুদ্ধে একজোট হতে সংকল্প করে।
শাল পাতার ডায়েরি : ছেঁড়াবনির মেলা
১২ই ডিসেম্বর, অমিত মাহাত, লালগড়# সে সময় মাওবাদি হিড়িক। লাশ পড়ছে। গাঁয়ে পাড়ায় তখন অলিখিত সান্ধ্য আইন। আলোহীন। নিস্পন্দ গ্রাম।মন চাইছিল না। বাইরে পা রাখি। তবুও রাখলাম। আমার মামা বাড়ির পাশে ছেঁড়াবনি গ্রামে মেলা যখন – সাইকেল সহযোগে বেড়িয়ে পড়লাম। আলোহীন রাতের গ্রামে আলোয় খোঁজে। বৈশাখের গাজনে এবার অন্যবারের মত পুরুলিয়া আসেনি। আসেনি বাঘমুন্ডির গতবারের […]
আদ্রায় অসুর পুজো দেখে এলাম
স্কুলবাড়ির লাগোয়া সুদৃশ্য কাপড়ে ঘেরা একটা মণ্ডপে অসুরের মূর্তি বসানো হয়েছে। সেখানে আদিবাসীদের নাচ-গান শুরু হয়ে গেল। একটা মঞ্চের ওপর মাইকে ওরা একটা প্রতিবাদ করছিল। পরে জেনেছি, দুর্গা পুজোর প্রতিবাদেই এই অসুর পুজোর প্রচলন রয়েছে আদিবাসীদের মধ্যে।
শিশুমেলা : শিশু কিশোর বিকাশ মেলা এবার ভারত বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে
এবারের বিষয় ছিল ‘আমার বাড়ি, সমাজ, দেশ’। আমি দু-বছর ধরে বাচ্চাদের ঘরে কাজ করার দায়িত্বে থাকা মাস্টার বড়োদের সহযোগী হয়ে থাকার সুযোগ পাই।
- « Previous Page
- 1
- 2
- 3
- 4
- 5
- 6
- …
- 42
- Next Page »
সাম্প্রতিক মন্তব্য