প্রতিটা ছিটমহলের পাশেই নদী। জীবন নির্বাহের জন্যে আল্লাহ্ এমন করছে। আমি বলি কি নদীটাই আমাদের সরকার। নদীটাই আমাদের বাঁচিয়ে রাখছে। গরীব মানুষে মাছ মারে, বাজারে বিক্রি করে তারপর খাবার জিনিস কেনে।
মালয়েশিয়ায় লেবারের কাজে গেল আদ্যন্ত চাষিবাড়ির ছেলে প্রভাস
পরিবারের একটা ছেলেকে চাষের বাইরে কাজ করে কাঁচা টাকা রোজগার করে বাড়িতে পাঠাতে হবে — এই বোধ বেশ কয়েক বছর ধরেই হয়েছে এই সফল চাষি পরিবারটির। সম্ভবত ধুনা জেঠুর ক্যানসারের পর থেকেই। জলের মতো টাকা খরচ করেও পরিবারের কর্তাকে বাঁচানো যায়নি।
জঙ্গলমহলের ডায়েরি : ওদের না দেখলে ভাবা যাবে না … কি সামান্য চাহিদা এবং এই জঙ্গলের ওপর নির্ভর করে ওরা
অমিত মাহাতো, ঝাড়গ্রাম, ২৮ আগস্ট# সোনামুখীর জঙ্গলে কাঠকুড়ূনি দলের ছবি শমীক সরকারের তোলা। ২১ জুন। মাস্টারডাঙায় প্রথম রাতটা কাটল নিরুপদ্রবে, সকাল বেলা রৌদ্র ঝলমল দিন দেখে আমরা যারপরনাই খুশি, আজ আমাদের জঙ্গলে বেড়ানোর প্রথম দিন, মানসদা সকাল বেলা চলে গেল, আমরা চান সেরে সকালের খাবার খেয়ে বেড়িয়ে পড়লাম, প্রথম গেলাম জ্ঞানেন্দ্র বারুই-এর বাড়ি, খুঁজে পেতে […]
জঙ্গলমহলের ডায়েরি : সোনামুখীর মাস্টারডাঙায়
অমিত মাহাতো, ১৪ আগস্ট# জুন মাসের তৃতীয় সপ্তাহ। কিছুক্ষণ আগে বৃষ্টি থেমে যাওয়ায় রাস্তার এখানে ওখানে জল জমেছে। বিশেষ করে বাস রাস্তার গায়ে যেখানে মাটি রয়েছে। মাটি ও ঘাম মাখা আদিবাসী মহিলাদের মুখগুলো দেখলাম বাসে আসার পথে। এই মহিলারা তো দল বেঁধে কাজ করতে ভালোবাসে, এবং এই কাজের থেকে ফেরার পথে ওদের গ্রাম শাল জঙ্গল […]
জঙ্গলমহলের ডায়েরি : সোনামুখীর দিকে
অমিত মাহাতো, ঝাড়গ্রাম, ২৯ আগস্ট# ২০ জুন সকাল এগারোটা চল্লিশে মেদিনীপুর বাঁকুড়া লোকাল ট্রেনে উঠলাম। যাব সোনামুখী। আড়াই ঘন্টার ব্যবধানে ট্রেন পৌঁছোল বিষ্ণুপুরে। নেমে পড়লাম। তারপর স্টেশন থেকে বেরিয়ে অটোতে বাম দিক হয়ে ডানদিক তারপর আবার বামদিকে বাসস্ট্যান্ডের গোড়ায় নামিয়ে দিল। অবশ্য এ জায়গার নাম রসিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড। খাবার হোটেল দেখে ঢুকে পড়লাম। কুড়ি টাকা দিয়ে […]
- « Previous Page
- 1
- …
- 4
- 5
- 6
- 7
- 8
- …
- 26
- Next Page »
সাম্প্রতিক মন্তব্য