পুলিশ এসে বিড়বিড় করছিল, দমকলে ফোন করা, না? ঠিক আছে, দেখা যাক। তারপর সোজাসুজি আমাকেই প্রশ্ন, ‘তুই তো সবার থেকে একটু ভালোই ফরাসী জানিস। তুইই করেছিলি ফোনটা, না?’ আমি বললাম, ‘মোটেই না। মেয়েটা নিজেই করেছিল। ওর শরীরের মধ্যে কী হচ্ছে আমি বুঝব কী করে?’ একটা মেয়ে পুলিশ তেড়ে এল। এক চড় কষাতে। আমি চুপ করে যাই। ঘরে ঢুকে পড়ি। ‘-বেশ। কোভিড পরীক্ষা না করালে তিন মাস জেলে থাক’। ভোর চারটের দিকে ওরা ফের আমার ঘরে ঢোকে। দরজা যেহেতু ভাঙা, জানিয়ে ঢোকার প্রশ্নই নেই। আমি ধড়ফড় করে জেগে উঠি বিছানায়। ইতিমধ্যে ওখানে তখন…
মার্কিন মুলুকে নির্বাচন : বার্নি স্যান্ডার্সের প্রচারের একজন সমর্থকের সঙ্গে কিছু আলাপ, কয়েক মাস আগে
করোনা লকডাউনের আগে বা শুরুর দিকে সৌরভ সরকারের সঙ্গে এই বাক্যালাপ হয়। তারপর তো স্যান্ডার্স ডেমোক্রেটিক পদপ্রার্থী হওয়ার দৌড় থেকে সরে যায়। এখন ভোট-ও হয়ে যেতে চলল। সৌরভকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, কী বুঝছ? বলল, টাচ উড। ট্রাম্প হারছে। আমরা আপাততঃ চুপটি করে আছি। ঘাপটি মেরে আছি। ইলেকশন মিটে গেলেই রাস্তায় নেমে পড়ব মার্কিন এস্টাব্লিশমেন্টের বিরোধিতা নিয়ে। তা সে যে-ই জিতুক।
“আমরা কোনো সালাফি নই, আমরা একটা ভালো পরিবার” : ফ্রান্সে নিস-এর গির্জায় ছুরি-সন্ত্রাসী অভিবাসী যুবকের তিউনিশিয়ান মা
কিছুদূর গিয়েই অন্য এক ব্রাহিমের খোঁজ পাওয়া গেল। পাড়ার একটি ছেলে জানালো, “ঈদের দিন আমরা একটু মদ আর গাঁজা খেয়েছিলাম”। গাবে-র রাস্তায় অন্য দিকে, মসজিদের মুখোমুখি, এন্নাস্র-র চায়ের দোকানে, যা ছিল ব্রাহিমের এক সময়ের ঠেক। “ব্রাহিম হল আমাদেরই মতো, তিউনিশিয়ার এক গরীব ছেলে। সে ইউরোপের স্বপ্ন দেখতো, যেমন আমরাও দেখি। সে ভালোবাসত মেয়ে আর গতি। এই তো মাস ছয়েক আগে, তাকে দেখেছিলাম একটা মোটরবাইকে একটা বেশ্যাকে চাপিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।” চায়ের দোকানে এক বন্ধুর কাছে জানা গেল। সে বলল, গত একবছর ধরে ব্রাহিমকে নিয়মিত দেখা যেত না এই চায়ের দোকানের ঠেক-এ।
রাষ্ট্রীয় আগ্রাসনের সমালোচনা করায় প্রাণ গেছিল আবরারের। আগ্রাসনবিরোধী আট স্তম্ভের ভিত আগলে বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ।
ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আবরারের আত্মদানের স্মরণে তার প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে, ডাকসুর সদ্যবিগত সমাজসেবা সম্পাদক আখতারের নেতৃত্বে ঢাকার পলাশীর মোড়ে আট স্তম্ভ নির্মান করা হয়। সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র, গণপ্রতিরক্ষা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা, দেশীয় শিল্প-কৃষি-বন-বন্দর রক্ষা, সাংস্কৃতিক স্বাধীনতা ও মানবিক মর্যাদা- আগ্রাসনবিরোধী এই আটটি আকাঙ্খার প্রতীক ছিল এই আটটি স্তম্ভ।
কোথাও লেখা ‘মুখোশ হল মুখ বন্ধ করে দেওয়ার হাতিয়ার’, কোথাও লেখা ‘নিউ নরম্যাল = নিউ ফ্যাসিজম’
করোনা অতিমারিকে চক্রান্ত বলে প্রথম থেকেই প্রচার চালিয়ে আসছেন সেলিব্রিটি এবং প্রাক্তন ফুটবলার ও ধারাভাষ্যকার ডেভিড ইকে। ওই সভায় বক্তব্য পেশ করতে গিয়ে তিনি বলেন, “আমরা এখানে জড়ো হয়েছি কারণ একটি মারণ মহামারি দুনিয়া জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। সেটা কোভিড ১৯ নয়, সেটা হল ফ্যাসিবাদ”।
- 1
- 2
- 3
- …
- 29
- Next Page »
সাম্প্রতিক মন্তব্য