ভেবে দেখা যাক বিষয়টা। যদি ভারতীয় সেনাবাহিনী অথবা তার সহায়ক কোনো বাহিনীর এক কাশ্মীরি জওয়ানের মৃত্যু হত, তাহলে কি কাশ্মীরের পতাকা শবাধারে রাখা হত? কোনোদিনই হয়নি তা। আর ৬ আগস্ট ২০১৯ সংবিধানের ৩৭০ ধারা বিলোপের পর তো কাশ্মীরের সমস্ত সরকারি ভবনের ওপর থেকে কাশ্মীরের নিজস্ব পতাকাটাও নামিয়ে দেওয়া হয়েছে। অথচ তিব্বতী জনসমাজ লড়ছে চীনের দখলমুক্ত হয়ে তিব্বতের স্বাধীনতার জন্য; আর কাশ্মীরি জনসমাজ লড়ছে ভারত, পাকিস্তান আর চীনের দখলদারি থেকে কাশ্মীরের স্বাধীনতার জন্য।
কোথাও লেখা ‘মুখোশ হল মুখ বন্ধ করে দেওয়ার হাতিয়ার’, কোথাও লেখা ‘নিউ নরম্যাল = নিউ ফ্যাসিজম’
করোনা অতিমারিকে চক্রান্ত বলে প্রথম থেকেই প্রচার চালিয়ে আসছেন সেলিব্রিটি এবং প্রাক্তন ফুটবলার ও ধারাভাষ্যকার ডেভিড ইকে। ওই সভায় বক্তব্য পেশ করতে গিয়ে তিনি বলেন, “আমরা এখানে জড়ো হয়েছি কারণ একটি মারণ মহামারি দুনিয়া জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। সেটা কোভিড ১৯ নয়, সেটা হল ফ্যাসিবাদ”।
এখনও কেন বন্ধ লোকাল ট্রেন ? – চরম ক্ষতির মুখে ফুলিয়ার ছানা ব্যবসায়ীদের প্রশ্ন একটাই।
কলকাতার মিষ্টান্ন তৈরির মূল কাঁচামালটা দূর মফস্বলের ফুলিয়া থেকে সাপ্লাই হয়। লোকাল ট্রেন না চালানোয় এই সাপ্লাই-এ প্রচন্ড অসুবিধার মধ্যে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। ট্রেন চালু থাকলে শান্তিপুর- শিয়ালদা লাইনে দুপুর ১-১২ ও ২-২২ -এর ট্রেনে অন্তত ৫০০ জন প্রতিদিন শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা ছানা নিয়ে যেতেন। রেলের একটা বিরাট রেভিনিউ থাকত। ৫৩৫ টাকা ভেন্ডার টিকিট ও মাল বুকিং সহ একটা বিরাট অঙ্কের টাকা আসত ছানা ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে। ব্যবসায়ীদের মাল নিয়ে যাওয়ার কোনো চিন্তা থাকতো না।
ভারত আর তিব্বতের মাঝে চীন-সীমান্ত এলো কোথা থেকে!
চীন শুধু তিব্বতই দখল করেনি। ১৮ লক্ষ বর্গকিলোমিটারের মুসলিম দেশ, উইঘুর পূর্ব তুর্কিস্তান ১৯৪৯ থেকে দখল করে আছে। ওই একই বছর দক্ষিণ মোঙ্গলিয়ার ১২ লক্ষ বর্গকিলোমিটার এবং মাঞ্চুরিয়ার ৮৪,০০০ বর্গকিলোমিটার গণপ্রজাতন্ত্রী চীনে জুড়ে দেওয়া হয়। বর্তমানে চীনদেশের ছিয়ানব্বই লক্ষ বর্গকিলোমিটার ভূমির ৬০ শতাংশই অধিকৃত অঞ্চল। কিন্তু চীনের এই জমি দখলের নক্সা এখানেই থেমে থাকেনা। চীনের ‘বেল্ট এন্ড রোড’ প্রজেক্ট গোটা দুনিয়ার শিল্পবাণিজ্যকে নিয়ন্ত্রণ করার ছক।
ওস্তাগরের দলিজে কামধান্দার খোঁজে বিহার থেকে ফিরছেন শ্রমিকরা
আমরা পনেরো বছর ধরে এই লাইনে আছি, একটা তজরুবা হয়ে গেছে। যদি কাল আচ্ছা কাম কিছু পাই তো এটা ছেড়ে দেব। এক-একটা বস্তা সত্তর-আশি কেজি ওজন। আমরা ভ্যানে করে ওস্তাগরদের ঘর থেকে নিয়ে আসি, কোম্পানি লরিতে করে নিয়ে যায়। বয়স্ক লোক এই কাজ করতেই পারবে না। কেউ হয়তো এখান থেকে থোড়া পুঁজি বানিয়ে গ্রামে ছোটামোটা দোকান চালাচ্ছে।
- « Previous Page
- 1
- …
- 14
- 15
- 16
- 17
- 18
- …
- 283
- Next Page »
সাম্প্রতিক মন্তব্য