সংবাদমন্থনের ১ অক্টোবরের পঞ্চম বর্ষ সপ্তম সংখ্যা প্রকাশের পরক্ষণেই হালতুর শ্রীমান চক্রবর্তী ক্ষোভের সঙ্গে জানালেন : সংবাদমন্থনের হল কী? প্রথম পাতার খবরে ‘খোলা রাস্তার ওপর জুয়ার আসর’?
‘রাষ্ট্রনির্ভর অধিকার থেকে বেরিয়ে অন্য একটা ধারণা …’ এ খবর প্রসঙ্গে যাদবপুরের সোহিনী জানিয়েছে, সে শচীন সেন স্মারক বক্তৃতায় ছিল। সেখানে সভার শেষে শচীন সেনের মেয়ে ছোট্ট একটি মর্মস্পর্শী বক্তব্য রাখেন। বক্তব্যে জানা যায়, তাঁর বাবা শচীন সেন নকশাল রাজনীতির সাথে কোনোভাবেই জড়িত ছিলেন না। তাঁর সন্তানেরা এই রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিল, ফলে তাঁর বাড়িতে নকশালদের আনাগোনা ছিল। তিনি আর পাঁচজন পিতার মতোই একজন স্নেহবৎসল পিতা ছিলেন। অথচ পুলিশ তাঁকে নির্মম অত্যাচার করে। উনি কোনো রাজনৈতিক আদর্শ বা বোধের কারণে এই অত্যাচার ভোগ করেননি, পুলিশি সন্ত্রাসের শিকার হয়েছিলেন। শতবর্ষে তাঁকে যতটা না শহিদ, তার চেয়ে বেশি যথার্থ পিতা ও দায়িত্ববান সামাজিক মানুষ বলেই মনে হয়েছে।
চতুর্থ পাতায় ‘আমার ও স্ত্রী ও আমি আশাবাদী, আমার ওপর যা হয়েছে …’ খবরে আমেরিকাবাসী মানুষটি মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়ে যে ক্ষমা ও সহিষ্ণুতার কথা বলেছেন, তা পড়ে উত্তর চব্বিশ পরগনার ভাতশালার মহীদুল মণ্ডল জানিয়েছেন, এও কি সম্ভব? আর চণ্ডীগড়ের জ্ঞানদীপ সিং ছোট্ট মন্তব্য করেছেন, ‘ভালো খবর, ভালো মানুষ’।
——————————————————-
সংবাদমন্থনে প্রকাশিত যে কোনো কিছু সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানান নিচের ঠিকানায় :বঙ্কিম, কল্যাণগড়, অশোকনগর, উত্তর চব্বিশ পরগনা। ফোন :03216-238742, ইমেল:manthansamayiki@gmail.com
Leave a Reply