নিজামুদ্দিনকে জিজ্ঞাসা করলাম, অনলাইনে তো শুনলাম ভালোই কারবার চলছে। ফেসবুকে ওস্তাগররা নিজেদের পেজ তৈরি করে হোয়াট্স অ্যাপের মাধ্যমে মালের ছবি দিয়ে কেনাবেচা করছে। নিজামুদ্দিন বললেন, ‘না। ওখানেও অবস্থা তেমন নয়। আমি আমার এক বন্ধুকে ধরে মাসখানেক আগে আমার মালের ছবি ওখানে দিয়েছিলাম। আজ পর্যন্ত একটাও অর্ডার পাইনি। তবে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা দর্জি-কারিগরদের। সংসার চালাতে না পেরে নিজের সেলাইয়ের মেশিনটা পর্যন্ত কেউ কেউ বেচে দিয়েছে। কেউ বউয়ের গয়না বন্ধক দিয়ে খাচ্ছে। যে যেভাবে পারছে যে কোনো কাজে চলে যাচ্ছে। আমার দলিজে বসিরহাটের কারিগর ছিল, সে চাষের কাজে চলে গেছে। কী করব? মালের বিক্রিবাটা নেই, আমিও তো কাজ দিতে পারছি না।’
খোয়াইবনের অন্য হাটে
৪ জুলাই, জিতেন নন্দী, বোলপুর## আজ শনিবার। গিয়েছিলাম খোয়াইবনের অন্য হাটে। সকালে এসেছি শান্তিনিকেতনে। বর্ষার দিন। মাথার ওপর কালো মেঘ। মাঝেমাঝেই টিপ টিপ করে বৃষ্টি পড়ছে। দুপুরবেলায় সাইকেলে চেপে সোজা চলে গেলাম শ্যামবাটি ছাড়িয়ে ক্যানালের পাড়ে। ওখান থেকে ডানদিকে ঘুরে দেখি সোনাঝুড়ির বন। কিছুদূর যাওয়ার পর কানে এল বাউলের গান। চেয়ে দেখি সামান্য কয়েকজন কিছু […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য