এবার জন খাটতে গেল কুমারিয়ার মাঠে। আমাদের বাড়ি থেকে খুব বেশি দূরে নয়। দিনে ধান কাটা — রাতে ধান ঝাড়া। এমনিতে আড়াইশো টাকা রোজ। এটা ডবল রোজের কাজ। গরম পড়েছিল খুব। টানা ন’দিন কাজ করার পর অনেকেই কাজ করতে পারেনি। ছেড়ে চলে গেছিল। আমার ছেলে দশ দিন কাজ করার পরে এগারো দিনের দিনেও কাজে গেল। কিন্তু সন্ধেয় বাড়ি ফিরল না। রাতে মাঠে খোঁজাখুঁজি করে পাইনি। সকালে একজন দেখতে পেয়ে খবর দিতে, গিয়ে দেখি ছেলে আমার হাত দুটো ছড়িয়ে চিতিয়ে মাঠে পড়ে আছে। চোখ আর কান দিয়ে রক্ত গড়াচ্ছে।
বর্ষায় দুই দিনে প্রায় একশ’ দেশী গাছ লাগালো ছাত্ররা, পাঁচলার তিন গ্রামে
গাছ লাগানোর পর অনেক সময় পরিচর্যার অভাবে চারাগাছ মারা যায় অথবা গরু, ছাগলে মুড়িয়ে দিয়ে যায়। তাই আমরা জয়নগর, সন্ধিপুর, সুলাটি এই তিনটি গ্রামে মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে একটা করে গাছের দায়িত্ব নিতে বলি, রাজি হলে তাদের দেখানো জমিতে গাছটা লাগাই।
ধ্বংসের পথে বালী দেওয়ানগঞ্জের পঞ্চমন্দির
দীপংকর সরকার, হালতু, ৩০ জুলাই## আপন খেয়ালেই গত ১৫ জুলাই বেড়িয়ে পড়েছিলাম বালী দেওয়ানগঞ্জের উদ্দেশ্যে। জায়গাটি হুগলি জেলার আরামবাগ থেকে গোঘাট থানার অন্তর্গত বালী গ্রাম পঞ্চায়েত ১৭ কিমি দুরত্ব। কলকাতা থেকে ১১০ কিমি হাওড়া থেকে ৬-৩২ মিঃ ট্রেনে তারকেশ্বর ৮-০৫ মিঃ পৌছে বাস স্ট্যান্ডে পৌছান যায় । যেখান থেকে সরাসরি বালী দেওয়ানগঞ্জ বাস ৯-৩০ মিঃ […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য