মঞ্জু চক্রবর্তী, হালতু, ১৩ নভেম্বর# এখন থেকে সাধারণ স্বল্প উপার্জকারীরা আর জাতীয় ব্যাঙ্কে মাসিক সঞ্চয় প্রকল্পে টাকা জমাতে পারবে না। দিন কয়েক আগে আমি ভারতীয় স্টেট ব্যাঙ্কের ঢাকুরিয়া শাখায় প্রত্যেক বছরের মতো এবার আগের বছরের মাসিক সঞ্চয়ের জমা তোলার সময়, পরের বছরের জন্য ২০০ টাকা করে জমার কথা বলি, তখন আমাকে পরিচিত কাউন্টারের দিদি জানান […]
ঈদের কেনাকাটার জন্য ফান্ড
১৭ জুলাই, জিতেন নন্দী, সন্তোষপুর, মহেশতলা# রমজান মাস চলছে। ঘরে ঘরে চলছে রোজা বা উপবাস। সামনে ঈদের পরব। সন্ধের মুখে সন্তোষপুর স্টেশনের ২নং প্ল্যাটফর্মের ওপর শহীদুলের দোকান ফাঁকা। পাশের চপ্পলের দোকান এখনই গুটিয়ে দিচ্ছে। শহীদুল ফিবছর বর্ষায় ছাতা বিক্রি করে। এবছর দোকানের ওপরের তারে গুটিকয়েক কালো ছাতা ঝুলছে। নিচের তক্তার ওপর আর পিছনের রেলের রেলিং […]
‘পাঁচ বছর আগে শুরু করেন দৈনিক দু-টাকা দিয়ে’
আজ সোমবার কলকাতার কলেজ স্ট্রিটে বাংলার মুখ পত্রিকার আড্ডার বিষয় ছিল চিট ফান্ড। উপস্থিত ছিলেন পরব, জনপথ, মন্থন, একক মাত্রা পত্রিকার বন্ধুরাও। আলোচনা উপস্থাপন করেন অনিন্দ্য ভট্টাচার্য। পরে অনেকেই তাতে অংশ নেন। তবে মেমারির সাতগাছিয়া বাজারের ণ্ণবসুন্ধরা পরিবার’ থেকে আসা যুবক সুব্রত পোদ্দারের অভিজ্ঞতার আলোচনা ছিল উৎসাহব্যঞ্জক। কেন চিট ফান্ডে গ্রামের সাধারণ মানুষেরা নিজেদের তাগিদে […]
বসুন্ধরা পরিবার : গ্রামবাংলার চাষবাস নির্ভর জীবনের স্ব-উদ্যোগে এক অন্য স্বল্প-সঞ্চয়ের গল্প
সুব্রত পোদ্দার, মেমারি, বর্ধমান, ১৩ মে# বর্ধমান জেলা যতই ধান চাষে সমৃদ্ধ হোক না কেন, আমাদের ওখানকার ব্যাপক অংশের উপার্জন খুব সামান্য। এরা আদিবাসী মানে সাঁওতাল, এছাড়া আছে দুলে, বাগদি, হাঁড়ি ইত্যাদি সম্প্রদায়। গ্রামের ৫৫-৬০ শতাংশ মানুষ এই তথাকথিত নিচু জাতের মধ্যে রয়েছে। বাকি ৪০-৪৫ শতাংশের মধ্যে যারা লেখাপড়া শিখে একটু উন্নত হয়েছে, তারা গ্রামের […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য