তাঁর নিজের রাজনৈতিক বিশ্বাস যাই হোক-না কেন, একটি মানবাধিকার সংগঠনের রাজনীতি তিনি নিষ্ঠাভরে মেনে চলতেন। সভায় কেউ হয়তো উত্তেজনার বশে একটু উগ্র রাজনৈতিক মন্তব্য করে ফেলেছে, দীপাঞ্জনদা তাকে স্মরণ করিয়ে দিতেন, গণতান্ত্রিক সংগঠনের মঞ্চ থেকে এধরণের কথা বলা যায় না। মতভেদের কারণে সভা উত্তপ্ত হয়ে উঠলে দীপাঞ্জনদা শান্তভাবে বিবাদ মিটিয়ে দিতে চাইতেন। তাঁর ব্যক্তিত্বকে শ্রদ্ধা না-করে উপায় ছিল না।
‘তুমি পড়ো, তুমি ভুলে যাও; তুমি দেখো, তুমি মনে রাখো; তুমি করো, তুমি বোঝো’
১৩ নভেম্বর, জিতেন নন্দী# কলকাতা থেকে ২০ কিলোমিটার দূরত্বে শ্রীরামপুর। সেখান থেকে মাত্র ৩ কিলোমিটার দূরে পেয়ারাপুর অঞ্চলের বড়বেলু গ্রামে গড়ে উঠেছে শ্রমজীবী হাসপাতালের দ্বিতীয় ইউনিট। ২০১২ সালের আগস্ট মাস থেকে এখানে স্বাস্থ্য পরিষেবার কাজ শুরু হয়েছে। আজ থেকে ত্রিশ বছর আগে ইন্দোজাপান স্টীল্স লিমিটেড এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন ও পিপল্স হেল্থ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের যৌথ উদ্যোগে এবং […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য