একসময় মুর্শিদাবাদ ছিল অবিভক্ত বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার রাজধানী। রাজার দেশ। এখন রাজমিস্ত্রির জেলা। জেলার লক্ষ লক্ষ শ্রমিক নির্মানশিল্পে সারা দেশের প্রায় প্রতিটি রাজ্যে। এমনকি বিদেশেও। নিজের রাজ্যের বিভিন্ন জেলাতেও রাজমিস্ত্রির কাজে যুক্ত। দুবাইতে বিশ্বের সর্বোচ্চ বাড়িটি (বার্জ খলিফা) তৈরিতেও বেলডাঙ্গা তথা মুর্শিদাবাদের রাজমিস্ত্রিদের বিরাট ভূমিকা। কলকাতায় নাখোদা মসজিদের সংস্কারের জন্যও ডাক পড়ে মুর্শিদাবাদের মিস্ত্রির। মুর্শিদাবাদের মোট জনসংখ্যার চার ভাগের এক ভাগ মানুষই জেলার বাইরে পরিযায়ী শ্রমিক। এই শ্রমিকদের দেশে বিদেশে নির্যাতিত হতে হয়। ফলে কখনো কখনো তাদের মৃত্যুও হয়। নানান অপবাদ তাদের ভাগ্যে জোটে।
ব্রেসব্রিজে বন্ধ কারখানার শ্রমিকদের এক ঘণ্টার রেল রোকো
১০ জুন, প্রদীপ জানা, মেটিয়াবুরুজ# রেল রোকোর কর্মসূচি নেওয়া হয়েছিল চার-পাঁচ মাস আগে। এর আগে একবার কর্মসূচি পিছিয়ে দিয়ে শেষপর্যন্ত গতকাল হল। গতকালের তারিখটাও ঠিক হয়েছে মাসখানেক আগে। রেল রোকোর পিছনে মোদ্দা কথা ছিল এই, এর আগে বামফ্রন্টের আমলে বন্ধ কারখানার শ্রমিকদের যে বেকারভাতা স্থির হয়েছিল তার পরিমাণ বাড়িয়ে ৩০০০ টাকা করা, ইএসআই কার্ডটাকে রানিং […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য