চর ধরে অনেকদূর এগোনোর পরে মূল গঙ্গায় নৌকা প্রবেশ করতেই বাবুদা ছোট একটা বাইনোকুলারে চোখ রেখে বলল দাদা কিং বসে আছে, ক্যামেরা রেডি করে ফেলুন। আপনাদের কপাল ভালো, গতকালই যাদের নিয়ে এসেছিলাম তাদের ভাগ্যে জোটেনি। সত্যিই নিজেকে ভাগ্যবান মনে হল। রাজার মত বসে আছেন তিনি, এদিক ওদিক চাউনি তার। সে এক অনন্য অনুভূতি। দীর্ঘ সময় ধরে প্রায় তিন চার ঘন্টা নদীর বুকে ছুটে বেড়ালাম কিছু ভালো ছবি ফ্রেমবন্দী করার জন্য। অনেকদিনের শখ এই শিকারি পাখির শিকার করতে দেখার ছবি ফ্রেমবন্দী করার। তা ষোল আনা পূর্ণ হলো পূর্বস্থলী চুপিচরে এসে।
পর্যটক মফিজুল ইসলাম মোল্লা — প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি প্রান্তিক মানুষের দিনলিপি খোঁজেন
৩১ মে, শাকিল মহিনউদ্দিন, হাজিরতন, মেটেবুরুজ# মেটেবুরুজের সফির কাঠগোলার বাসিন্দা হাজী মফিজুল ইসলাম মোল্লা। বয়স সবেমাত্র পঞ্চাশ। তিনি একজন পর্যটক। দর্জি মহল্লায় এরকম স্বভাবের মানুষ বিরল। খোঁজ-খবর করাই তাঁর স্বভাব। তাঁর কাছে গেলে পাওয়া যায় কাঠকাটা কাঠুরে, মাছধরা জেলে আর ডাবওয়ালাদের খবর। যখন ভ্রমণ করেন, আশপাশের ঘুরঘুর করা চলমান মানুষ কিংবা প্রত্যন্ত বাঁশচালার বস্তিবাসীদের খোঁজ […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য