স্কুলের শিক্ষকের কাছে প্রথম অনুপ্রেরণা পান বই বাঁধাইয়ের কাজে। কখনও মামা বা অন্য কারোর দেখে। আবার কখনও বাঁধানো বই দেখেই কাজ শেখা শুরু। তারপর থেকে চলছে পুরনো সখের বই, অফিসের মোটা মোটা দরকারি খাতা বাঁধাইয়ের কাজ। শুরুতে একটু অসুবিধা হত।বাঁধাইয়ের সব প্যাঁচ-পয়জার তো জানতাম না। তখন প্রয়োজন পড়লো একজন গুরুর। যার কাছে কাজটা শেখা যায়। একজন বললো ‘দেখো বাপু শেখাতে টেখাতে পারবো না। তুমি ফুলিয়া পলিটেকনিকে ভর্তি হয়ে যাও।
থিয়েটারের স্বাধীন পরিসরের খোঁজে
২৭ এপ্রিল ২০১৫ সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় ‘শান্তিপুর সাংস্কৃতিক’-এর মহলাকক্ষে ‘থিয়েটারের স্বাধীন পরিসর’ বিষয়ে একটি আলোচনা হয়। এতে অংশগ্রহণ করেন শান্তিপুরের থিয়েটার-কর্মী এবং থিয়েটার অনুরাগী কয়েকজন মানুষ। শমিত আচার্য সভার সূচনা করেন। তিনি বলেন, মন্থনের পাতায় তৃতীয় পরিসরের যে খোঁজ চলছে, তাকে স্পষ্ট করে তোলার জন্যই আজকের আলোচনা। থিয়েটারের জগতে এই স্বাধীন অবস্থানকে আমরা বুঝতে চাইছি। […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য