কে ঠিক? ও.এন.জি.সি. নাকি পৌরপ্রশাসকেরা? ক্ষতিপূরণের টাকা পৌরসভায় জমা পড়েছে নাকি আদৌ পড়েনি? কৃষকেরা বলছেন টাকার বিলিবন্টন ইতিমধ্যে হয়ে গেছে। বিঘাপ্রতি কোটি টাকার ‘বখরা’। সত্যি কিনা জানিনা। আজ বামদলের জনৈক চেনা মুখ দেখলাম। কৃষকদের এবং ও.এন.জি.সি.-র মধ্যস্থতা করতে এলেন। কৃষক কল্যাণ সমিতির সভাপতি তপন দাসের জবাব – “এতদিন কোথায় ছিলেন? দুবছর ধরে লড়ছি। অবরোধ হল, অমনি চলে এলেন। আমরা কোর্টে গেছি। মামলা বিচারাধীন”। বাম নেতার পাল্টা জবাব -“অবরোধ করে কী হবে? এসব করে কী হবে?” তপন দাস স্পষ্ট বললেন -“কিছুই করব না।জমির দাম আপনারা আদায় করে দিন।” মধ্যস্থতাকারী নেতাটি চুপ করেন। তপন দাসের জবাব, “অবরোধ করেছি বলেই আপনারা আজ এলেন। না হলে কেউ জানতেও পারতেন না। জানার চেষ্টাও করেননি।” তিনি সরে পড়লেন। কৃষকদের সাথে কথা বলে বোঝা গেল এরা চাইছেন প্রোজেক্ট হোক।
“আমরা কোনো সালাফি নই, আমরা একটা ভালো পরিবার” : ফ্রান্সে নিস-এর গির্জায় ছুরি-সন্ত্রাসী অভিবাসী যুবকের তিউনিশিয়ান মা
কিছুদূর গিয়েই অন্য এক ব্রাহিমের খোঁজ পাওয়া গেল। পাড়ার একটি ছেলে জানালো, “ঈদের দিন আমরা একটু মদ আর গাঁজা খেয়েছিলাম”। গাবে-র রাস্তায় অন্য দিকে, মসজিদের মুখোমুখি, এন্নাস্র-র চায়ের দোকানে, যা ছিল ব্রাহিমের এক সময়ের ঠেক। “ব্রাহিম হল আমাদেরই মতো, তিউনিশিয়ার এক গরীব ছেলে। সে ইউরোপের স্বপ্ন দেখতো, যেমন আমরাও দেখি। সে ভালোবাসত মেয়ে আর গতি। এই তো মাস ছয়েক আগে, তাকে দেখেছিলাম একটা মোটরবাইকে একটা বেশ্যাকে চাপিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।” চায়ের দোকানে এক বন্ধুর কাছে জানা গেল। সে বলল, গত একবছর ধরে ব্রাহিমকে নিয়মিত দেখা যেত না এই চায়ের দোকানের ঠেক-এ।
সাম্প্রতিক মন্তব্য