শান্ত পাহাড়ের বুকে এখন বুক কাঁপানো গর্জন মেশিনের। বড়ো বড়ো জেসিবি মেশিন দিয়ে পাহাড় কাটা হচ্ছে। দুপাশে হাজার হাজার বৃক্ষ উপড়ে ফেলা হচ্ছে প্রতিদিন। ট্রাকে বোঝাই হয়ে সেই কাটা গুঁড়িগুলো চলে যাচ্ছে শিলিগুড়ির দিকে। হাইওয়ে তৈরি হচ্ছে। লোকের মুখে জানতে পারি, এই হাইওয়ে যাবে কালিম্পঙ জেলার মধ্য দিয়ে সিকিম-সীমান্তে নাথু-লা পর্যন্ত। ভারত-চীন সীমান্তে যে গোলযোগের কথা আমরা গত কয়েক বছর ধরে শুনছি, সেখানে চীনের সঙ্গে সামরিক মোকাবিলা করার আয়োজনের অঙ্গ এই দীর্ঘ হাইওয়ে। পাকদণ্ডীর মাঝে মাঝেই সরকারি সাবধানবার্তা, ধসপ্রবণ পাহাড় এই বিপুল কর্মযজ্ঞে হয়ে উঠেছে আরও বিপদসংকুল। তবে স্থানীয় মানুষের কাছ থেকে কিছু জানতে পারি না — সেন্ট্রাল থেকে দেশরক্ষার জন্য চার বছরের প্রজেক্ট নেওয়া হয়েছে, এ নিয়ে কে আর কী বলবে
‘আমাদের জীবনযাপনে, রাজনীতিতে সর্বত্র একটা হঠকারি উত্তেজনা চলে এসেছে …’
চূর্ণী ভৌমিক, কলকাতা, ১৫ এপ্রিল# বীণাপিসি আমাদের বাড়িতে কাজ করেন। যখন তিনি অনেকদিনের জন্য আসেন না, তখন তাঁর হয়ে কাজ করে দিয়ে যান তাঁর দিদি কিংবা জা কিংবা অন্য কোনো আত্মীয়-বন্ধু। সেই সূত্রেই ঝর্ণামাসিও এসেছিলেন বীণাপিসির হয়ে কাজ করতে। ৫-৭ দিন ঝর্ণামাসি বীণাপিসির জায়গায় কাজ করেছিলেন। তারপর ঝর্ণামাসির কথা প্রায় ভুলতেই বসেছিলাম। হঠাৎ সেদিন খবর […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য