হাতে এখন টাকা নেই , তাহলে সে নিজের মতো করে একটা জায়গা খুঁজে নিতে পারত. সেরকম হলেই রাজেশ সমস্তিপুরেই একটা মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজবে. দেড় হাজার টাকা থাকা আর দেড় হাজার খাওয়া. তাহলে আরেকটু সকাল সকাল দোকানটা খোলা যায়.
সরকারের গালভরা প্রতিশ্রুতির ওপরে নয়, হাতিবাগানের ছোটো ব্যবসায়ী-হকাররা দাঁড়াচ্ছে নিজেদের পায়ে
সরকারের গালভরা প্রতিশ্রুতিতে নয়, হাতিবাগানের হকাররা আবার নতুন করে তাদের ব্যবসার পসার নিয়ে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে একান্তই নিজেদের চেষ্টায়, নিজেদের পায়ে। চৈত্র সেলের মাস শুরু হবার আগেই পুড়ে যাওয়া হাতিবাগান বাজারের ক্ষতিগ্রস্ত ছোটো বড়ো মাঝারি ব্যবসায়ী ও ফুটপাতের হকাররা নতুনভাবে নিজেদের পায়ে দাঁড়াচ্ছে। আগুনের কারণে বাজারের উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকের ভিতরের বহুলাংশই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। পুরসভার তরফে […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য