আজ সোমবার কলকাতার কলেজ স্ট্রিটে বাংলার মুখ পত্রিকার আড্ডার বিষয় ছিল চিট ফান্ড। উপস্থিত ছিলেন পরব, জনপথ, মন্থন, একক মাত্রা পত্রিকার বন্ধুরাও। আলোচনা উপস্থাপন করেন অনিন্দ্য ভট্টাচার্য। পরে অনেকেই তাতে অংশ নেন। তবে মেমারির সাতগাছিয়া বাজারের ণ্ণবসুন্ধরা পরিবার’ থেকে আসা যুবক সুব্রত পোদ্দারের অভিজ্ঞতার আলোচনা ছিল উৎসাহব্যঞ্জক। কেন চিট ফান্ডে গ্রামের সাধারণ মানুষেরা নিজেদের তাগিদে […]
বসুন্ধরা পরিবার : গ্রামবাংলার চাষবাস নির্ভর জীবনের স্ব-উদ্যোগে এক অন্য স্বল্প-সঞ্চয়ের গল্প
সুব্রত পোদ্দার, মেমারি, বর্ধমান, ১৩ মে# বর্ধমান জেলা যতই ধান চাষে সমৃদ্ধ হোক না কেন, আমাদের ওখানকার ব্যাপক অংশের উপার্জন খুব সামান্য। এরা আদিবাসী মানে সাঁওতাল, এছাড়া আছে দুলে, বাগদি, হাঁড়ি ইত্যাদি সম্প্রদায়। গ্রামের ৫৫-৬০ শতাংশ মানুষ এই তথাকথিত নিচু জাতের মধ্যে রয়েছে। বাকি ৪০-৪৫ শতাংশের মধ্যে যারা লেখাপড়া শিখে একটু উন্নত হয়েছে, তারা গ্রামের […]
মানি মার্কেটের নেপথ্য
চেনাজানা লোকেদের কাছ থেকে ‘ইনভেস্ট’ করার আহ্বান শুনতে হচ্ছিল বেশ কয়েকবছর ধরেই। বিশেষত, যাদেরই কোনো চাকরি আছে, এমনকী সঞ্চয় করার মতো রোজগার আছে, তার কাছে পড়ে যেত বিভিন্ন মানি মার্কেট কোম্পানির এজেন্ট, পরিচিতজনেরা। কেউ ভাইয়ের বন্ধু, কেউ বা আবার সরাসরি আত্মীয়। বেশি লাভ করবার আশার সাথে মিলেমিশে বিশ্বাস, সম্পর্ক — এক জবর খেলার জন্ম দিয়েছিল […]
কেলেঙ্কারির চিট ফান্ডের সঙ্গে ভুয়ো শিল্পায়ন আর পণ্যের ফাটকা বাজারের সরাসরি সম্পর্ক
আকাশ মজুমদার, জলপাইগুড়ি, ১৫ মে# আমরা ছোটোবেলা থেকে পরিচিত লোকজনকে টাকা রাখতে দেখেছি পোস্ট অফিস, ব্যাঙ্ক, ইনসুরেন্সে। তার বাইরে কিছু কিছু প্রতিষ্ঠানের কথা শুনতাম — পিয়ারলেস, সাহারা। কেউ কেউ শেয়ারে টাকা রাখত। মিউচুয়াল ফান্ডেও টাকা রাখত। কিন্তু সেগুলো কম। আমিও ছোটোবেলায় মাসি কাকুদের দেওয়া উপহারের টাকা রেখেছি পোস্ট অফিসে। হয়তো হাজার টাকার কিষান বিকাশ পত্র […]
‘আমরা বেকার … ডাকাতি আমরা করবোই’
রামজীবন ভৌমিক, কোচবিহার, ১২ মে# পয়লা বৈশাখেই গৃহপ্রবেশ হবে। হাতে টাকা নেই তাই তোমাদের খাওয়াতে পারবো না। শুধু একটু নিয়মরক্ষার পূজো করেই ঘরে ঢুকে যাব। দেখা হলেই শঙ্খজিৎদা বলত আমাদের। ঘর বলতে আট লাভ টাকার হাউস বিল্ডিং লোন নিয়ে দু-কাটা জমির ওপর দুটো রুম আর গ্রিল ছাড়া জানালা। শক্তপোক্ত লক ছাড়া, ডাসা ছাড়া শুধু ছিটকানি […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য