খানিক চুপ করে থাকার পর রথিন দা বলে, প্রথম প্রথম কেঁদে ফেলেছিলাম। বিক্রি হয়নি, বাড়িতে এসে চা ফেলে দিতে হয়েছে। সে সময় অনেকে সাহস দিয়েছে হাটের কয়েকজন বলেছেন, লেগে থাকো ঠিক হবে। কয়েক দিন আগেই আমার আর বৌ এর শরীর খারাপ করেছিলো। প্রায় এক হাজার টাকা ওষুধ কিনতে চলে গেছে। শুধু এটুকু চাই ভগবান যেন সুস্থ রাখেন। ইদানিং হাঁটুর একটা সমস্যা হচ্ছে। আসলে হাঁটু মুড়ে বসে চা দিতে হয়।চোদ্দ বার উপর নীচ করতে হয় হাটের একতলা থেকে তিন তলা। অল্প বয়সে খেলতে গিয়ে হাঁটতে চোটও পেয়েছিলাম।
চা … এ-ই-চা …
জিতেন নন্দী, বজবজ, ৩১ আগস্ট# প্রায় দু-বছর ধরে ভাবছি ওঁর সঙ্গে একটু কথা বলব। কিন্তু ওঁর ফুরসত কোথায়! শিয়ালদা স্টেশনে বজবজ লোকাল ঢোকে। আমরা হুড়মুড় করে কামরায় উঠে বসার জায়গা ম্যানেজ করি। যারা নিত্যযাত্রী এবং তাস খেলার প্লেয়ার, তারা পার্টনারদের জন্য জায়গা বুক করে নেয়। ইতিমধ্যে ঢুকে পড়ে চা … এ-ই-চা …, কাঁচি হাতে চানাচুর-কটকটি-ডালমুট-ঝুড়িভাজা, […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য