শ্রমিকরা জানান, বাগান কর্তৃপক্ষ কীটনাশক হিসেবে ‘থায়োমেট’ নামে এক ওষুধ ব্যবহার করে। এই ওষুধটি ব্যবহারের প্রকৃত বিধি হলো, ভূস্তরের কমপক্ষে আঠারো ইঞ্চি গভীরে প্রয়োগ করতে হবে। অথচ ভুবন ভ্যালি বাগানে এটি চারাগাছের ওপর প্রত্যক্ষভাবে ব্যবহার করা হয়। গরু ছাগল ইত্যাদি গৃহপালিত জন্তুর আক্রমণ থেকে চারাগাছকে রক্ষা করতে এই পন্থা অবলম্বন করেছে কর্তৃপক্ষ।
‘ফাটকা পুঁজির হাতে চলে যাচ্ছে রাজ্যের চা বাগানগুলি’
ডানকানের চা বাগানগুলির শ্রমিকদের রাস্তা অবরোধ কর্মসূচীর পরিপ্রেক্ষিতে উত্তরবঙ্গের চা শ্রমিকদের যৌথ সংগ্রাম কমিটির কনভেনর অভিজিত মজুমদারের সঙ্গে কথা বলেন সংবাদমন্থন প্রতিনিধি। অভিজিত মজুমদারের বক্তব্য নিচে দেওয়া হলো।# চা বাগানের সমস্যা ভয়ঙ্কর। সমস্ত স্পেকুলেটেড বা ফাটকা পুঁজির কারবারিরা চা বাগান ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে ঢুকেছে। যেমন ধরুন, দার্জিলিং-এ তিনটি চা বাগান আছে। কলেজভ্যালি, ধোত্রে এবং পেশক। এই […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য