ওঁকে সাজা দিলে, একদল ওঁকে শহিদ বলে লিখবে, আর একদল লিখবে যে উনি উচিত সাজা পেয়েছেন। আমরা সকল এই বিতর্কের অবসান চাই। বিচার ব্যবস্থার প্রাজ্ঞতার মধ্য দিয়ে তা হতে পারে। সাজার ফল হতে পারে, উনি শহিদ হবেন। দয়া করে সেটা করবেন না। উনি শহিদ হতে চান না।
দেখে নিন বিশ্ব গণমাধ্যম স্বাধীনতা সূচকে পৃথিবীর বৃহত্তম গণতন্ত্রের স্থান
কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টের ২০১৯ সালের গ্লোবাল ইমপিউনিটি ইনডেক্সে ভারত ১৩তম স্থানে রয়েছে। সাংবাদিকদের হত্যা, তাদের বিরুদ্ধে সহিংসতা এবং হয়রানির প্রতিবিধান এবং দোষীদের বিচারের আওতায় না আনার উপর নির্ভর করে এই সূচক করা হয়। নারী সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে সহিংসতায় ভারত হল তৃতীয় সর্বোচ্চ দেশ। কোভিড-১৯ মহামারি মোকাবেলায় নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে সমন্বয়হীনতা, কর্মপরিকল্পনায় অস্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিয়ে সাংবাদিকসহ যারাই কথা বলছেন তারাই হামলা-মামলা এবং হয়রানির শিকার হচ্ছেন। সিএএ এবং নাগরিক নিবন্ধন পঞ্জীর (এনআরসি) বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা এবং আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অতিরিক্ত বল প্রয়োগের প্রবণতা দেখা গেছে। বিশেষত জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ হামলা, গুলি, যৌন হয়রানির ঘটনা ঘটেছে। এই বিক্ষোভকে কেন্দ্র করে মুসলিম পাড়া-মহল্লায় হামলার ঘটনায় কমপক্ষে ৫৩ জন নিহত এবং শত শত আহত হয়েছেন বলে খবর বেরিয়েছে। এই ধরণের ঘটনায় ভারতের ধর্মনিরপেক্ষতায় গর্বিত ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়েছে।
‘আজ টাকাসুর সরকারকে খেয়ে নিয়েছে’
২৪ মার্চ, জিতেন নন্দী, কলকাতা# ২১ ও ২২ মার্চ কলকাতার গোলপার্কে রামকৃষ্ণ মিশনের বিবেকানন্দ হলে ছিল নির্বাচন ও রাজনীতির সংস্কার নিয়ে ১১তম জাতীয় সম্মেলন। বিরাট আয়োজন, প্রচুর মানুষের সমাগম। তবে সবটার মধ্যেই আনুষ্ঠানিকতা আর ব্যয়বাহুল্যের দিকটা চোখে পড়ার মতো। সব মিলিয়ে ভারতীয় গণতন্ত্রের মহিমা প্রকাশ! ভারতের চিফ ইলেকশন কমিশনার এইচ এস ব্রহ্মের দীর্ঘ বক্তব্য থেকে […]
চীনা কর্তৃপক্ষের বকলম শাসনের বিরুদ্ধে ক্লাস বয়কট থেকে ‘দখল’-এ পৌঁছল হংকং-এর ছাত্রছাত্রীদের আন্দোলন
শমীক সরকার, কলকাতা, ১৫ অক্টোবর# হংকং-এর ছাত্রছাত্রীদের পূর্ণাঙ্গ গণতন্ত্রের আন্দোলন এখনও চলছে, ইদানিং তা ‘অকুপাই’ বা দখল আন্দোলনের রূপ নিয়েছে। ৩১ আগস্ট হংকং-এর রাজনৈতিক শাসক চীনের দেওয়া প্রস্তাবে বলা হয়েছিল, হংকংবাসী তাদের শাসককে (চিফ এক্সিকিউটিভ) নির্বাচন করতেই পারে, কিন্তু চিফ এক্সিকিউটিভ পদে যে দাঁড়াবে, তাকে হংকং-কে ভালোবাসতে হবে। সেই ভালোবাসার পরিমাপ করবে ১২০০ সদস্যের একটি […]
উত্তর-পূর্ব ভারত জুড়ে বড়ো বড়ো জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, আসামের লখিমপুরে ব্যাপক পুলিশি দমন
অরুণাচলপ্রদেশের ইটানগরে মহিলারা বিক্ষোভে, ২০০৭ সালের জুলাই মাসে। গেরুকামুখ জলাধারের বিরুদ্ধে মিশিং ছাত্রদের সংগঠন ণ্ণতাকাম মিসিং পরিন কেবাং’ এবং ণ্ণকৃষক মুক্তি সংগ্রাম সমিতি’র জনসভা ওই বছরেরই সিকিমে ইদু মিশমি কৌমের পথ অবরোধ, দিবাং মাল্টিপারপাস প্রকল্পের বিরুদ্ধে ২০১০ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর মিজোরামের সিনলুন পাহাড়ে একাধিক জলাধার নির্মাণের প্রতিবাদে রাজধানী আইজলে বিক্ষোভ. সমস্ত ছবি নীরজ ভাঘোলিকার ও […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য