এখন তো অটোমেটিক মিল, আপনি ধানটা ফেলে দিলেন, লরি বা ট্রাক থেকে মুটেরা গোডাউনে তুলে নিল, অটোমেটিক মিলে গেল, ঝাড়াই-বাছাই হল, আধঘণ্টার মধ্যে সিদ্ধ শুকোনো সব হয় চাল বেরিয়ে এল। জামালপুরে আমার পাশেই দু-তিনটে মিল আছে। সবথেকে বেশি মিল আছে সগরাই মোড় বলে, বর্ধমান থেকে আরামবাগ যে রুটটা, খণ্ডকোষ থানা, প্রচুর মিল আছে। মিলে ধানটা ভাঙিয়ে চালটা বিক্রি করে দেয়। চালে কত লাভ হচ্ছে সেটা দেখবে না। মিলে প্রথমে তুষটা ছাড়িয়ে নেয়। তারপরে পালিশ করে। পালিশের আগে চালের গায়ে যে একটা পাতলা আঁশ থাকে, সেইটাকে আলাদা করে বার করে নেয়। সেইটা ভালো দামে বিক্রি হয়। ওইটা থেকে একটা তেল বার হয়, রাইসব্র্যান অয়েল বলে যেটাকে। তেলটা বার করার পর উদ্বৃত্ত ভুষি যেটা রয়ে গেল, সেইটা আবার বিস্কুট কোম্পানিগুলো কিনে নেয়। ফাইবারটা নিয়ে ময়দা এটা ওটা দিয়ে বিস্কুটটা তৈরি হয়। চালে লাভটা আর হয় না।
‘কোল্ডস্টোরে জায়গা না পেলে এখনকার আলু পনেরো দিনে নষ্ট হয়ে যায়’
কালাচাঁদ ঘোষ, কামারপুকুর (বদনগঞ্জ), হুগলি, ৯ এপ্রিল# আমাদের ছোটোবেলায় ১ কাঠায় চাষ করলে ২ প্যাকেট আলু পাওয়া যেত। সেই লাল আলুটা খেতে সুস্বাদু ছিল। অন্তত ৪৫ দিন ঘরে ফেলে রাখা যেত। এখন অনেক উপকরণ প্রয়োগ করে ১ কাঠায় ৭ প্যাকেট আলু হচ্ছে। সেই আলু ঘরে রেখে দিলে ১৫ দিনে খারাপ হতে শুরু করবে। কোল্ডস্টোরে জায়গা […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য