ইলেভেন টুয়েলভের প্রজেক্ট জমা দিতে, বা ট্যাব কিনে তার বিল জমা দেওয়ার জন্য নিয়ম-বহির্ভূতভাবেই ওরা স্কুলে এসেছে বারবার। কোনো বাধানিষেধের তোয়াক্কা করেনি কিছুতেই। কিন্তু নিয়মিত ক্লাসের জন্য একে একে এগারোটা মাস চলে গেছে; অপেক্ষায়। তারপর? নাইন থেকে টুয়েলভের ক্লাস শুরু, নিয়মিত স্কুল শুরু। ফিরছে ওরা। বিভিন্ন জেলায় গ্রামের দিকে উঁচু ক্লাসগুলোতে নতুন শিক্ষাবর্ষে ভর্তির সংখ্যা দর্শনীয়ভাবে কম। ব্যক্তিগতভাবে যেটুকু জানা যাচ্ছে মেয়েদের ক্ষেত্রে বিয়ের প্রবণতা এই বছরে বিগত কয়েকবছরের মধ্যে সর্বাধিক।
‘গান গাইবি না, খাবারও পাবি না’// ফ্রান্সের মেনিল আমেলো’র ডিটেনশন ক্যাম্প থেকে অভিবাসীদের এজাহার
পুলিশ এসে বিড়বিড় করছিল, দমকলে ফোন করা, না? ঠিক আছে, দেখা যাক। তারপর সোজাসুজি আমাকেই প্রশ্ন, ‘তুই তো সবার থেকে একটু ভালোই ফরাসী জানিস। তুইই করেছিলি ফোনটা, না?’ আমি বললাম, ‘মোটেই না। মেয়েটা নিজেই করেছিল। ওর শরীরের মধ্যে কী হচ্ছে আমি বুঝব কী করে?’ একটা মেয়ে পুলিশ তেড়ে এল। এক চড় কষাতে। আমি চুপ করে যাই। ঘরে ঢুকে পড়ি। ‘-বেশ। কোভিড পরীক্ষা না করালে তিন মাস জেলে থাক’। ভোর চারটের দিকে ওরা ফের আমার ঘরে ঢোকে। দরজা যেহেতু ভাঙা, জানিয়ে ঢোকার প্রশ্নই নেই। আমি ধড়ফড় করে জেগে উঠি বিছানায়। ইতিমধ্যে ওখানে তখন…
এই কোভিডকালই কি জনস্বাস্থ্য সেবার দাবীগুলি জোরদার করে তোলার ঠিক সময় নয়?
যদি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং থাকতে পারে, তাহলে ডিপ্লোমা ডাক্তারি কেন থাকবে না ? আগে তো LMF registered ডাক্তার ছিল। তারা থাকলে প্রচুর গ্রামীণ ও শহরের স্বাস্থ্যকেন্দ্র গুলিতে ডাক্তারের সমস্যা আরো মিটতে পারে। পাড়ায় পাড়ায় তারা বাড়িতে গিয়েও চিকিৎসা করতে পারে। কিন্তু ভারতের সর্ববৃহৎ ডাক্তারদের সংগঠন IMA এটা কিছুতেই করতে দেয় না। যত বেশি কোয়ালিফিকেশন যে ডাক্তারের, সমাজে সেই ডাক্তার তত দামি। প্রশ্ন হল, এতে কি রোগীর বেশি উপকার হয় নাকি ডাক্তারের বেশি উপকার হয়? কোন ডাক্তার বা কতজন প্রাথমিক স্বাস্থ্যব্যবস্থা নিয়ে ভাবিত?
বয়স্কা কোভিড রোগী ও আমার অভিজ্ঞতা
গত মার্চ মাস থেকে সারা দেশ জুড়ে মিডিয়া যথেষ্ট মিথ্যে আতঙ্ক ছড়িয়েছে। অ্যাম্বুলেন্সে তোলার সময় স্বামীর দুঃসহ মৃত্যুর ঘটনাকে টিভিতে গুণিতকের হারে বারবার দেখিয়ে মানুষের মাথায় মৃত্যুভয় গেঁথে দিয়েছে।
আমরা যদি তাকাই দেখতে পাব, ভারতবর্ষে প্রতিদিন টিবি, ক্যানসার, অপুষ্টি, হার্ট এ্যাটাক, নিমুনিয়া, রক্তাল্পতা,গৃহহিংসা, রাষ্ট্রীয় হত্যা ইত্যাদিতে যে পরিমাণ মৃত্যু ঘটছে তার তুলনায় কোভিডে মৃত্যুর পরিসংখ্যান অনেক কম এবং সুস্থতার হার অনেক বেশি।
তাই মিডিয়াতাড়িত আতঙ্কিত মৃত্যুভয়ে জর্জরিত না হয়ে আসুন লড়ে যাই। হাসপাতালে যারা ফাইভ স্টার বন্দোবস্ত চান তাদের জন্য মারোয়াড়ি ব্যবসায়ীদের দোকান খোলা। আমরা অতি সাধারণ মধ্যবিত্ত মানুষ সরকারি হাসপাতালে ভরসা রাখি।
কেমন চলছে অনলাইন ক্লাস – সহকর্মীদের কাছে খোঁজখবর নেবার পর
নিমগ্ন বিশ্বাস। শান্তিপুর। ১৬ জুলাই, ২০২০।# বিভিন্ন ক্ষেত্রের মত শিক্ষাক্ষেত্রও আজ বিপন্নতার সম্মুখীন। নিকট ভবিষ্যতে বিদ্যালয়গুলিতে স্বাভাবিক পড়াশুনা শুরু করার কোনো আশাই যেখানে দেখা যাচ্ছেনা, সেখানে অনলাইন পড়াশুনো হয়তো সেই নেই মামার চেয়ে কানা মামা ভালো’র মত অবস্থা। কিন্তু কানামামার সুযোগটাই বা কতজন পাচ্ছে! অথবা সেই সুযোগের সদব্যবহার বা কতজন করছে? – সে বিষয়ে বিভিন্ন […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য