• প্রথম পাতা
  • আন্দোলন
  • কৃষি ও গ্রাম
  • খবরে দুনিয়া
  • চলতে চলতে
  • পরিবেশ
  • শিক্ষা ও স্বাস্থ্য
  • শিল্প ও বাণিজ্য
  • নাবালকথা

সংবাদমন্থন

পাতি লোকের পাতি খবর

  • আমাদের কথা
    • যোগাযোগ
  • পত্রিকার কথা
    • পাক্ষিক কাগজ
    • জানুয়ারি ২০০৯ – এপ্রিল ২০১২
  • মন্থন সাময়িকী
    • মন্থন সাময়িকী নভেম্বর ডিসেম্বর ২০১৪
    • মন্থন সাময়িকী সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ২০১৪
    • সাম্প্রতিক সংখ্যাগুলি
    • সাম্প্রতিক পিডিএফ
    • পুরনো সংখ্যাগুলি
  • সংবাদ সংলাপ
  • বিষয়ের আলোচনা

গ্রামে বাড়ছে অভাবী বিক্রি। কৃষক মান্ডির হ্যাপার চাইতে চাষির ভরসা কাছের আড়ৎ।

January 11, 2021 admin Leave a Comment

কৃষিমান্ডিতে ধান দেব বললে তো হবে না। গেলে তো নিবে না। স্লিপ ধরে দিবে। তাও গেলেই যে স্লিপ পাবে, তা’ও না। তারপর কবে ডাক আসবে, কবে টাকা পাব, তার ঠাঁইঠিকানা নেই। যার জন্য বাধ্য হয়ে চরণবাবুদের আড়তে দিয়ে এলাম সাড়ে বারশো কুইন্টালে। তারপর ধলতা কেটে নিল। কুইন্টালে চার কেজি, মানে পঞ্চাশ টাকা বাদ।

কৃষি ও গ্রাম আড়তদার, কৃষক মান্ডি, ধানচাষ

চাষীর দাম কে চুকাবে? মাঠের নাড়া বাঁধা থাকে ব্যাবসাদারের হাতে।

October 10, 2020 admin Leave a Comment

এখন তো অটোমেটিক মিল, আপনি ধানটা ফেলে দিলেন, লরি বা ট্রাক থেকে মুটেরা গোডাউনে তুলে নিল, অটোমেটিক মিলে গেল, ঝাড়াই-বাছাই হল, আধঘণ্টার মধ্যে সিদ্ধ শুকোনো সব হয় চাল বেরিয়ে এল। জামালপুরে আমার পাশেই দু-তিনটে মিল আছে। সবথেকে বেশি মিল আছে সগরাই মোড় বলে, বর্ধমান থেকে আরামবাগ যে রুটটা, খণ্ডকোষ থানা, প্রচুর মিল আছে। মিলে ধানটা ভাঙিয়ে চালটা বিক্রি করে দেয়। চালে কত লাভ হচ্ছে সেটা দেখবে না। মিলে প্রথমে তুষটা ছাড়িয়ে নেয়। তারপরে পালিশ করে। পালিশের আগে চালের গায়ে যে একটা পাতলা আঁশ থাকে, সেইটাকে আলাদা করে বার করে নেয়। সেইটা ভালো দামে বিক্রি হয়। ওইটা থেকে একটা তেল বার হয়, রাইসব্র্যান অয়েল বলে যেটাকে। তেলটা বার করার পর উদ্‌বৃত্ত ভুষি যেটা রয়ে গেল, সেইটা আবার বিস্কুট কোম্পানিগুলো কিনে নেয়। ফাইবারটা নিয়ে ময়দা এটা ওটা দিয়ে বিস্কুটটা তৈরি হয়। চালে লাভটা আর হয় না।

কৃষি ও গ্রাম আলু চাষি, কৃষক মান্ডি, কৃষি আইন, কোল্ডস্টোর, চুক্তি-চাষ, ন্যুনতম সহায়ক মূল্য, ফড়ে, রাইস মিল

যেখানে অধিকাংশ চাষিই ভাগচাষি, সেখানে কর্পোরেটদের সাথে চাষির চুক্তি হবে কী করে?

September 29, 2020 admin Leave a Comment

অমিত কিন্তু ফড়ে তথা আড়ৎদারদের পক্ষে দাঁড়ায়। এই আড়ৎদাররাই তো চাষের সময় চাষিকে কিছু অর্থ দিয়ে সাহায্য করে। সরকারি লোককে তখন আমরা পাব কোথায়? আবার ফসল বিক্রির সময় সরকারি লোকেদের সময় মত পাওয়া যায়না। অগত্যা আড়ৎদারই ভরসা। আর সরকারি প্রতিনিধিরাও নিয়মের বিরুদ্ধে গিয়ে সেই আড়ৎদারদের থেকেই কেনে। কারণ সর্ষের ভিতরেই ভূত।

অমিত বলে, কৃষিবিল আসলে চাঁদার বিল না অন্যকিছু তা এখানকার চাষি জানেনা, জানতেও চায়না। সে যেভাবে বোঝে, সেভাবেই চাষ করে। কৃষিদপ্তর আর কৃষকের জমির মধ্যে থেকে যায় অনেক ফাঁক।

কৃষি ও গ্রাম আড়তদার, কৃষক মান্ডি, ফড়ে, ভাগচাষি, লকডাউন

অনুসন্ধান করুন

সংবাদ মন্থন

  • ছিটমহল
  • মাতৃভূমি লোকাল

খবরের মাসিক সূচী

মেটা

  • Log in
  • Entries feed
  • Comments feed
  • WordPress.org

সাম্প্রতিক মন্তব্য

  • TG Roy on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প
  • Subrata Ghosh on স্বনির্ভরতায় উজ্জ্বল ‘শিশু কিশোর বিকাশ মেলা’
  • সুমিত চক্রবর্তী on ‘গুণগত মেশিন একটা মানুষকে মানসিক রোগী বানিয়ে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দিচ্ছে’
  • তীর্থরাজ ত্রিবেদী on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প

ফোরাম

  • আড্ডা
  • বিষয়ের আলোচনা
  • সংবাদ সংলাপ
  • সাংগঠনিক আলাপ

লে-আউট সহায়তা

সংবাদমন্থন প্রিন্ট >>
 
নমুনা ল্যাটেক>>

songbadmanthanweb [at the rate] gmail.com · যোগাযোগ · দায়দায়িত্ব · Log in