‘আলু নিতে গিয়ে তো পটল তুলে ফেলবেন। লাইনটা রাস্তা থেকে নামান।’ লাইন প্রায় পৌঁছল শনিমন্দির অবধি। শুরু হল টোকেন দেওয়া। লাইন খানিকটা এগোনোর পর শুনলাম টোকেন ৫০ টা দেওয়া হবে। কারণ আলু কম। পরিমাণ ৫ কেজির বদলে ৩ কেজি। বিস্ত্র ঠেলাঠেলি। কে হবে ওই ৫০ জনের মধ্যে একজন। আমার অবশ্য একটু সুবিধে হয়েছিল কারণ আমি ওইদিন দু’বার গেছি আলুর খোঁজে। তার ওপর সন্ধেবেলায় সবার প্রথম। এক ভদ্রমহিলাকে বলতে শুনলাম, আমি তো চন্দ্রমুখী খাই। দেখলাম যখন ২৫ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে, যাই নিয়ে ৩ কেজি। পরের ভদ্রলোকটি বলে উঠল, তা আপনি যখন চন্দ্রমুখীর দলে, তবে কেন এই বিধুমুখীর খোঁজ? টোকেনটা দিন, আমি বরং নিই। আমরা এতজন লাইন দিয়ে আছি সেই বিকেল থেকে।
কালোবাজারি মূল্যবৃদ্ধি, বাজারি মূল্যবৃদ্ধি
ফের জিনিসপত্র অগ্নিমূল্য। সবজি তরকারির দাম আকাশছোঁয়া। প্রতি বছরই বর্ষার পর সবজির দাম বাড়ে। বাজারে গেলে শোনা যায়, বৃষ্টিতে ঝিঙে, বেগুন, উচ্ছের ফলন মার খেয়েছে চাষিদের। প্রতি বর্ষায় কাঁচালঙ্কার ফলনও মার খায়। তাই দাম বেশি। একইভাবে বর্ষাকালে পেঁয়াজের দাম বেড়ে যায়। কারণ পেঁয়াজ আমদানি হয় আর মহারাষ্ট্রে হর বর্ষায় পেঁয়াজ নষ্ঠ হয়। একইভাবে বছরের কোনো […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য