ইস্ট ইন্ডিয়ার কোম্পানির মতো অত্যাচারী বনিক এবং ইংরেজ সাম্রাজ্যবাদের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করার জন্য গান্ধীজী লড়াই করেছিলেন কিন্তু এখন আবার দেশী বিদেশী ব্যাবসায়ী ও সাম্রাজ্যবাদীদের হাতে দেশকে তুলে দেওয়ার চক্রান্ত চলছে। সম্প্রতি পাশ হওয়া তিনটে কৃষক বিরোধী ও কর্পোরেট স্বার্থ রক্ষাকারী আইন দ্বারা দেশের কৃষি ব্যবস্থা ও খাদ্য শৃঙ্খল মুনাফাবাজ কালোবাজারীদের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে। আগামীদিনে দেশের কৃষি ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ একচেটিয়া পুঁজিপতিদের হাতে চলে যাবে। স্বাধীন কৃষক পরাধীন মজুরে পরিণত হবে।
লোকসভায় পাশ হওয়া বিতর্কিত তিনটি নতুন কৃষি আইনে কী কী আছে?
এই তিন আইনের বলে কেন্দ্রীয় সরকার ফসলের ন্যুনতম সহায়ক মূল্য তুলে দিতে চাইছে বলেও চাষিদের আশঙ্কা। যে ন্যূনতম সহায়ক মূল্য ফসলের দামের একটা মান ঠিক করে দেয় এবং বাজার মূল্য তার আশেপাশেই ঘোরাফেরা করে যদি সরকার চাষিদের কাছ থেকে সরাসরি ফসল কেনে বেশি বেশি। পঞ্জাব ও হরিয়ানার চাষিরা এই তিনটি আইনের বিরুদ্ধে লাগাতার লড়াই করছে রাস্তায় নেমে।
অগ্নিকাণ্ডের বর্ষপূর্তিতে আমরির সামনে শোক, কর্পোরেট মালিকদের শাস্তির দাবি
নিচের সমস্ত ছবি আমরি হাসপাতালের সামনে তোলা হয়েছে ৯ ডিসেম্বর ২০১২, সন্ধ্যে ছ’টার সময়, তুলেছেন শমীক সরকার#
আমরি-অগ্নিকাণ্ডের এক বছর : ধৃত সমস্ত মালিক ও ম্যানেজাররা এর মধ্যেই জামিনে মুক্ত
” এরা ডিরেক্টর, ম্যানেজিং কমিটির লোকেদের তুলনায় এদের দায় কম কলকাতা হাইকোর্টের বেঞ্চ, দুই মালিকের জামিন মঞ্জুর করে, ২৮ মার্চ ২০১২ ” যারা হাসপাতালের দৈনন্দিন কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত নয়, তাদের অবিলম্বে মুক্তি দেওয়া হোক বণিকসভা ফিকির বিবৃতি, ডিসেম্বর ২০১১ শমীক সরকার, কলকাতা, ৯ ডিসেম্বর# আমরি অগ্নিকাণ্ডের একবছর অতিক্রান্ত হওয়ার অনেক আগেই ওই গণমৃত্যুর জন্য দায়ী […]
ক্ষমতার পিছনে ক্ষমতা, ওপরে নিচে ডাইনে বাঁয়েও
দুবরাজপুরের লোবা গ্রামের জমি রক্ষা নিয়ে যখন বড়ো সংবাদপত্র ও টিভি সরগরম, সেই সময় হাতে এল একটা ছোটো পত্রিকা। একাশি বছরের পুরোনো, প্রগতিশীল ও বামপন্থী বলে খ্যাত ‘পরিচয়’ পত্রিকার শারদীয় ১৪১৯ সংখ্যাটি। তার পিছনের মলাটে ‘এমটা গ্রুপ অফ কোম্পানিজ’-এর এক ঢাউস বিজ্ঞাপন, তাতে লেখা আছে, ‘দ্য পাওয়ার বিহাইন্ড পাওয়ার’ — ক্ষমতার পিছনে ক্ষমতা! হালফিল কাণ্ডকারখানার […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য