কে ঠিক? ও.এন.জি.সি. নাকি পৌরপ্রশাসকেরা? ক্ষতিপূরণের টাকা পৌরসভায় জমা পড়েছে নাকি আদৌ পড়েনি? কৃষকেরা বলছেন টাকার বিলিবন্টন ইতিমধ্যে হয়ে গেছে। বিঘাপ্রতি কোটি টাকার ‘বখরা’। সত্যি কিনা জানিনা। আজ বামদলের জনৈক চেনা মুখ দেখলাম। কৃষকদের এবং ও.এন.জি.সি.-র মধ্যস্থতা করতে এলেন। কৃষক কল্যাণ সমিতির সভাপতি তপন দাসের জবাব – “এতদিন কোথায় ছিলেন? দুবছর ধরে লড়ছি। অবরোধ হল, অমনি চলে এলেন। আমরা কোর্টে গেছি। মামলা বিচারাধীন”। বাম নেতার পাল্টা জবাব -“অবরোধ করে কী হবে? এসব করে কী হবে?” তপন দাস স্পষ্ট বললেন -“কিছুই করব না।জমির দাম আপনারা আদায় করে দিন।” মধ্যস্থতাকারী নেতাটি চুপ করেন। তপন দাসের জবাব, “অবরোধ করেছি বলেই আপনারা আজ এলেন। না হলে কেউ জানতেও পারতেন না। জানার চেষ্টাও করেননি।” তিনি সরে পড়লেন। কৃষকদের সাথে কথা বলে বোঝা গেল এরা চাইছেন প্রোজেক্ট হোক।
জঙ্গলমহলের ডায়েরি : সোনামুখীর মাস্টারডাঙায়
অমিত মাহাতো, ১৪ আগস্ট# জুন মাসের তৃতীয় সপ্তাহ। কিছুক্ষণ আগে বৃষ্টি থেমে যাওয়ায় রাস্তার এখানে ওখানে জল জমেছে। বিশেষ করে বাস রাস্তার গায়ে যেখানে মাটি রয়েছে। মাটি ও ঘাম মাখা আদিবাসী মহিলাদের মুখগুলো দেখলাম বাসে আসার পথে। এই মহিলারা তো দল বেঁধে কাজ করতে ভালোবাসে, এবং এই কাজের থেকে ফেরার পথে ওদের গ্রাম শাল জঙ্গল […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য