এবার জন খাটতে গেল কুমারিয়ার মাঠে। আমাদের বাড়ি থেকে খুব বেশি দূরে নয়। দিনে ধান কাটা — রাতে ধান ঝাড়া। এমনিতে আড়াইশো টাকা রোজ। এটা ডবল রোজের কাজ। গরম পড়েছিল খুব। টানা ন’দিন কাজ করার পর অনেকেই কাজ করতে পারেনি। ছেড়ে চলে গেছিল। আমার ছেলে দশ দিন কাজ করার পরে এগারো দিনের দিনেও কাজে গেল। কিন্তু সন্ধেয় বাড়ি ফিরল না। রাতে মাঠে খোঁজাখুঁজি করে পাইনি। সকালে একজন দেখতে পেয়ে খবর দিতে, গিয়ে দেখি ছেলে আমার হাত দুটো ছড়িয়ে চিতিয়ে মাঠে পড়ে আছে। চোখ আর কান দিয়ে রক্ত গড়াচ্ছে।
আমতার মেলাইচণ্ডী
দীপংকর সরকার, কলকাতা, ঢাকুরিয়া, ছবি লেখকের তোলা# কলকাতা থেকে হাওড়া জেলায় অবস্থিত আমতার দূরত্ব প্রায় ৫৫ কিমি। সেখানেই বিখ্যাত জগৎমাতা মেলাইচণ্ডীর মন্দির অবস্থিত। হাওড়া স্টেশন থেকে সারাদিনে ৪-৫ বার আমতা যাতায়াত করে হাওড়া-আমতা লোকাল। বাংলার পুরোনো ইতিহাসের খোঁজে আর কৌতূহলী মনের টানে একদিন ভোরে বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়ি। হাওড়া থেকে সকাল ৬-২০ মিনিটের আমতা লোকালে […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য