ইলেভেন টুয়েলভের প্রজেক্ট জমা দিতে, বা ট্যাব কিনে তার বিল জমা দেওয়ার জন্য নিয়ম-বহির্ভূতভাবেই ওরা স্কুলে এসেছে বারবার। কোনো বাধানিষেধের তোয়াক্কা করেনি কিছুতেই। কিন্তু নিয়মিত ক্লাসের জন্য একে একে এগারোটা মাস চলে গেছে; অপেক্ষায়। তারপর? নাইন থেকে টুয়েলভের ক্লাস শুরু, নিয়মিত স্কুল শুরু। ফিরছে ওরা। বিভিন্ন জেলায় গ্রামের দিকে উঁচু ক্লাসগুলোতে নতুন শিক্ষাবর্ষে ভর্তির সংখ্যা দর্শনীয়ভাবে কম। ব্যক্তিগতভাবে যেটুকু জানা যাচ্ছে মেয়েদের ক্ষেত্রে বিয়ের প্রবণতা এই বছরে বিগত কয়েকবছরের মধ্যে সর্বাধিক।
আবার প্রাইভেট টিউশন তাদের মুখমন্ডল দেখিয়েছে। শুধু স্কুলটাই বন্ধ।
প্রথম প্রথম বেশ মজা লাগছিল। শুধু খাচ্ছিলাম আর ঘুমোচ্ছিলাম। তার সঙ্গে পাল্লা দিয়েছিল টি.ভি.। এখন লকডাউন নেই। আবার প্রাইভেট টিউশন তাদের মুখমন্ডল দেখিয়েছে। শুধু স্কুলটাই বন্ধ। আগের মত আঁকা, পড়াশুনা তরতর করে চলছে। তবে পাঁচটায় খাওয়ার বদলে দুটোয় খাওয়া। সাড়ে ন’টায় স্নান করার বদলে সাড়ে বারোটায় স্নান করা।
আমার মত যারা ছাত্র তারা নিশ্চয়ই জানো যে টিভির পর্দায় দেখানো কোনো লেখাই বোঝা যায়না
প্রাইভেট টিউশন থেকে ফেরার পথে দু’একদিন কথা হয় বুড়োকাকুর সাথে। লকডাউনে কে কেমন আছি একদিন জানতে চেয়েছিল। সেই খবর লেখা হল। দেবরূপ বণিক। শান্তিপুর। ১৪ জুলাই, ২০২০। # অনেককাল পর আসা একটি ঝড় হল লকডাউন। সারাদিন বাড়িতে বসে থেকে সময় কাটানোর এক পরীক্ষা এটি। আমার মত ক্লাস টেনে পড়া বা তার ছোট বা তার থেকে […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য