চাষি আর বীজ জমিয়ে রাখেনা। দোকানে যায় বীজ কিনতে। সেখানে অনেক ফলন, অনেক লাভের হাতছানি। সেই বীজের চরিত্রের হদিস জানা নেই কৃষকের। বীজ কোম্পানি, সার কোম্পানি, কীটনাশক কোম্পানির মাতব্বরির খপ্পরে পড়ে জগদ্দলের ওজন বাড়ে চাষির ঘাড়ে। এবারে বাজারে আলুর দাম উঠেছিল কেজি প্রতি চল্লিশ পঞ্চাশ। অথচ চাষি পায় পাঁচ বা ছয় টাকা। জানা গেল এই সব। চাষির ছেলে কেন চাষি হতে চায় না, তার হিসেব নিকেশ খুঁটিনাটি।
আয়ুষমান ভারতে’র মত লোক দেখানো স্বাস্থ্য প্রকল্প নয়, চাই স্বয়ংসম্পূর্ণ স্বাস্থ্য পরিকাঠামো গ্রাম থেকে
ইউনিটগুলি গড়ে উঠবে সাধারণ মানুষদের উৎসাহে। তাদের নির্বাচিত আগ্রহী তরুণ তরুণীদের আমরা প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যকর্মী প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে চাই। প্রশিক্ষণের পর এরা ফিরে গিয়ে নিজ নিজ এলাকায় মানুষের স্বাস্থ্যের দায়িত্ব নেবে। প্রয়োজনে প্রশিক্ষক ডাক্তারবাবুদের কাছ থেকে ফোনে পরামর্শ নিতে পারবে। আমাদের বিশ্বাস এই ব্যবস্থায় ৮০ শতাংশ মানুষকে চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হবে। তাছাড়া এই ছেলেমেয়েরা পিছিয়ে পড়া ছেলেমেয়েদের পড়াশুনা ও এলাকার আয় বাড়ানোর কাজেও অংশ নেবে। আর ঐ সব এলাকার মানুষজন ঐ ছেলেমেয়েদের/তরুণ-তরুণীদের আর্থিক দায়িত্ব বহন করবে। এভাবেই তৈরি হবে মানুষের জন্য, মানুষের সাহায্যে, মানুষের দ্বারা গড়ে ওঠা স্বাস্থ্য ও শিক্ষা ব্যবস্থা। সুন্দরবন শ্রমজীবি হাসপাতাল এভাবেই বিগত দু’দশক ধরে কাজ করে চলেছে, যাদের অঙ্গীকার আমাদের স্বাস্থ্য আমরাই গড়ব।
সরবেরিয়া সুন্দরবন শ্রমজীবী স্বাস্থ্য প্রকল্প প্রসঙ্গে
সংবাদসংলাপ# ১৬ আগস্ট সংখ্যায় শোভা ধানির প্রতিবেদন ‘কীভাবে তৈরি হল সরবেরিয়ার সুন্দরবন শ্রমজীবী স্বাস্থ্য প্রকল্প’ প্রসঙ্গে এই পত্র। বেলুড় শ্রমজীবী স্বাস্থ্য প্রকল্প এবং সুন্দরবন শ্রমজীবী স্বাস্থ্য প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত থাকার সুবাদে কতকগুলো তথ্য পরিবেশনের দায় অনুভব করছি। সরবেরিয়া কৃষিচক্র তার চলা শুরু করে ১৯৮৯ সালে। কৃষি, মৎস্যচাষ, পশুপালন করত তারা। অরুণ সেন, শামলা হালকা পাতলা […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য